নিখোঁজ নন, গুলিতে নিহত হয়েছিলেন জহির রায়হান
মুক্তিযোদ্ধা আমির হোসেনের বর্ণনায়
দৈনিক ভোরের কাগজ, ১৯৯৯
২৮ বছর পর মিরপুর রনাঙ্গনের এক সৈনিকের
বর্ননায় ৩০ জানুয়ারির অন্তর্ধান রহস্যভেদ। নিখোঁজ নন, গুলিতে নিহত হয়েছিলেন জহির
রায়হান।
বরেন্য চলচ্চিত্রকার ঔপন্যাসিক, সাংবাদিক জহির রায়হান ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি কিভাবে চিরতরে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিলেন তা এই সংবাদ প্রকাশের পূর্ব পর্যন্ত জাতি জানতে পারেনি।
বরেন্য চলচ্চিত্রকার ঔপন্যাসিক, সাংবাদিক জহির রায়হান ১৯৭২ সালের ৩০ জানুয়ারি কিভাবে চিরতরে নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিলেন তা এই সংবাদ প্রকাশের পূর্ব পর্যন্ত জাতি জানতে পারেনি।
দীর্ঘ ২৮ বছর ধরে ৩০ জানুয়ারি
পালিত হয়ে এসেছে জহির রায়হানের অন্তর্ধান দিবস হিসেবে।
কিন্তু সেদিন তিনি হারিয়েও যাননি, পাক হানাদার বাহিনী তাকে কোনো অজ্ঞাত স্থানে ধরেও নিয়ে যায়নি।
তাদেরই দোসর বিহারী-রাজাকারদের বুলেটে বুলেটে ঝাজরা হয়ে প্রান হারিয়েছিলেন বাঙ্গালির গর্ব জহির রায়হান।
সেদিন মিরপুরে বীরের মতো যুদ্ধ করতে করতে বেঁচে এসেছিলেন এমনই একজন সৈনিক আমির হোসেনের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার বিবরন থেকে বেরিয়ে এসেছে সেই চাঞ্চল্যকর তথ্য, ইতিহাসের অন্ধকার দিক। নিভৃতচারী এই সৈনিকের খোঁজ পাওয়া যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়।
কিন্তু সেদিন তিনি হারিয়েও যাননি, পাক হানাদার বাহিনী তাকে কোনো অজ্ঞাত স্থানে ধরেও নিয়ে যায়নি।
তাদেরই দোসর বিহারী-রাজাকারদের বুলেটে বুলেটে ঝাজরা হয়ে প্রান হারিয়েছিলেন বাঙ্গালির গর্ব জহির রায়হান।
সেদিন মিরপুরে বীরের মতো যুদ্ধ করতে করতে বেঁচে এসেছিলেন এমনই একজন সৈনিক আমির হোসেনের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার বিবরন থেকে বেরিয়ে এসেছে সেই চাঞ্চল্যকর তথ্য, ইতিহাসের অন্ধকার দিক। নিভৃতচারী এই সৈনিকের খোঁজ পাওয়া যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়।
