আসসালামুআলাইকুম স্যার, আমার বাবা আবুল কালাম (আনছার), পিতা-হারুন অর রশিদ একজন প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা, আমার পিতার- মুক্তিবার্তা (সবুজ বহি ) নং- ০১১৫০১০৩৯৮,মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রদও সাময়িক সনদ পত্র নং -ম- ১৪০৬৭২,তারিখ -০৭/১২/২০০৯ ইং ,ও দেশরক্ষা বিভাগ কর্তৃক স্বাধীনতা সংগ্রামের সনদ পত্র নং-৬৮৪৪৪ , তিনি- ১১নং সেক্টরের, সেক্টর কমান্ডার আবু তাহের ,কম্পানী কমান্ডার মতিউর ইসলাম (বেগ) ও কমান্ডার আবুল হাসেম এর নেতৃত্বে ময়মনসিংহ সদর উপজেলাধীন বোরর চর বনপাড়া কাইক্যামারী খাল সংলগ্ন সড়কে মুক্তিযোদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন ,এ ছাড়াও তিনি ১১নং সেক্টরের বিভিন্ন স্থানে মুক্তিযোদ্ধে অংশ গ্রহন করেছিলেন,ও ডিসেম্বর ২০১৩ পর্যন্ত আমার মা মুক্তিযোদ্ধা সম্মানি ভাতা পেয়েছেন। ১৫/১১/২০১৩ আমার মাতার মৃত্যুর পর আমার পিতার মুক্তিযোদ্ধা কোন গেজেট না থাকায় মুক্তিযোদ্ধা সম্মানি ভাতাটি বন্ধ হয়ে যায়, এখন আমরা কি করতে পারি স্যার…????
আমার বাবা আব্দুল জলিল সাহেবের প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে টেনিং নেন, সেই সার্টিফিকেট আছে। সরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা অবস্থার মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকেট আছে যার নং ৫৪৪৯৫, কিন্তু ২০০৬ সালে আব্বু ইন্তেকাল করেন , তখনও মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় গঠিত হয় নি আর আমিও অনেক ছোট ছিলাম। এখন কিভাবে গেজেট এ অন্তর্ভুক্ত কুরানো যাবে আব্বুর নাম। অনুগ্রহ করে কেউ জানাবেন।
স্যার , আসসালামু আলাইকুম, প্রশংসনীয় এই উদ্যোগটির জন্য প্রথমেই আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।আমার বাবা ১৯৭১সালে ভারতে ট্রেনিং শেষ করিয়া সেক্টর-১১ এ মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করেন। সেক্টর নাম্বার ১১,এফএফ নাম্বার -৪১০৪ । নাম ঃ আলাউদ্দিন, পিতা ঃ মোঃ আব্দুল মান্নান । সমন্বিত তালিকাতে নাম আছে । প্রমানক হিসাবে “বেসামরিক গেজেট -(৩৩৯৮)” আছে । মুক্তিযোদ্ধাদের ভারতীয় তালিকা(সেক্টর)-(৪১০৪) নাই । দয়া করে জানাবেন কিভাবে সমন্বিত তালিকাতে “মুক্তিযোদ্ধাদের ভারতীয় তালিকা(সেক্টর)-(৪১০৪)” অন্তর্ভুক্ত করতে পারি ।
এতদ্ববিষয়ে আপনার/আপনাদের সার্বিক দিক নির্দেশনা একান্ত ভাবে কামনা করছি।
——মোঃ নজরুল ইসলাম । পাকুন্দিয়া ,কিশোরগঞ্জ । মোবাইল ০১৭১২৭৯০০৪৮
ফায়ারিং স্কোয়াড থেকে ফিরে আসা এক মুক্তিযোদ্ধার আত্মকাহিনী এখনো
মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট পাননি এবং বাংলাদেশের গেজেটে তার নাম উল্লেখ নাই? কেউ কি এর উত্তর দিতে পারেন?
দাদা সামরিক বাহিনীর তৎকালিন একজন নার্সিং নায়েব-/সুবেদার পিজেও:-33383 ইউনিট এএমসি ওয়াজি উদ্দিন আহম্মেদ রাজশাহী সেনানিবাস সেন্টার সদর দপ্তর ছিলেন দাদা ১৯৮০ সালে রিটায়েড করেন এবং ২০০৪ সালের ১৪ই আগস্ট দুপুর তিনটায় চট্টগ্রাম চট্টগ্রাম CMH শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।।দাদা ভাইয়ের ডাইরী থেকে নেওয়া ১৯৭০ সালের ৬ তারিখ পশ্চিম পাকিস্তান হইতে পোস্টিং নিয়ে কুমিল্লা সামরিক হাসপাতালে আসলেন ৬ তারিখ হইতে ১২ তারিখ পর্যন্ত ছুটিতে ছিলাম/ছুটিতে থাকা কালীন আমি এবং আমার পরিবারের সবায় আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীকে ভোট দেই ডিসেম্বর মাসের ৩১ তারিখ ৩ মাসের ছুটি নিয়ে বাড়িতে আসি ত্রিশে মার্চ আমার ছুটি শেষ ছিল এই মার্চ মাসে আমাদের নিজ বাড়ি হইতে একুশ বাইশ মাইল দূরে অন্য থানা দিন আমার শ্বশুর বাড়ি বেড়াতে যাই ২৫শে মার্চ কাল রাত্রিতে ঘুম হইতে উঠিয়া রেডিও অন করলাম এক অবাঙালির গলার আওয়াজ শুনতে পেরে আমাদের বুঝতে বাকি রইল না বেলা দশটার সময় জরুরী এলাম শূনবার জন্য রেডিওর কাছে বসে রহিলাম তারপর যা শুনলাম মাথা ঘুরে গেল যাক গ্রাম আমার নিজের নয় কাউকে চিনি না জানি না তবুও দুইজন কলেজ ছাত্রকে ঢাকাতে যাহা হইতেছে বলিলাম আমাদের মা-বোনদের ইজ্জ ত বাঁচাতে হলে বঙ্গবন্ধুর হুকুম মতো মুক্তিযোদ্ধা সংগ্রাম কমিটি গঠন করব আজ বাংলার মানুষ মুক্তি চায়, বাংলার মানুষ বাঁচতে চায়, বাংলার মানুষ তার অধিকার চায়।সাত কোটি মানুষকে দাবায়ে রাখতে পারবা না। আমরা যখন মরতে শিখেছি, তখন কেউ আমাদের দমাতে পারবে না।প্রত্যেক গ্রামে, প্রত্যেক মহল্লায় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সংগ্রাম পরিষদ গড়ে তোল। এবং তোমাদের যা কিছু আছে তাই নিয়ে প্রস্তুতথাকো। মনে রাখবা, রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরো দিব। এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাল্লাহ্। এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু এই মন্ত্রে দীক্ষিত হয়ে (দুর্গাপুর রাধানগর আশুগঞ্জ ব্রাহ্মণবাড়িয়া )মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ গঠন করেন
আজ হইতে ট্রেনিং নিতে হইবে দুই ছাত্রনেতা আমার কথাই সাড়া দিল এবং ২৭ তারিখ হইতে ও দুর্গাপুর হাই স্কুল মাঠে প্রথম 22 জন কে নিয়ে ট্রেনিং দিতে শুরু করলাম পাঁচ ছয় দিনের ভিতরে ১১০ জনের উপরে চলে গেছে কাছে আর কোন এমন লোক ছিল না তাদের কিছু শিখার নিজেই তিন বেলা সকাল দুপুর বিকাল এই সময়ে ট্রেনিং দিতে রাখলাম এপ্রিল মাসের ১৪ তারিখ আশুগঞ্জ যখন এয়ার হামলা হইল এবং সেই গ্রামের প্রথম সেলিং হওয়াতে অনেক কয়েকজন লোক মারা গেল গ্রামের মেয়ে পুরুষ আশ্রয় খুঁজে অন্যত্র বেরিয়ে গেল আমি ২-৩ দিন এক মাজারে যাইয়া আশ্রয় নিয়েছিলাম সেখানে ঢাকা হইতে আগত একজনের কাছে জানতে পারলাম আমার ছোট বোনের স্বামীকে পাঞ্জাবিরা ধরে নিয়ে গেছে এবং হত্যা করেছে ছোট ভাই এনাম খা আর্মি লোক পশ্চিম পাকিস্তান হইতে আসবে মা-বাপের কাছে বুঝে শুনে যা কিছু করতে হয় করব বাড়ির উদ্দেশ্যে আশুগঞ্জ হইতে গ্রামের মধ্য দিয়ে বাড়ির দিকে রওনা হইলাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া হইতে পাছ মাল দক্ষিনে আমার বাড়ি আমি ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিদিন উত্তর দিকে এক রাস্তার কাছে 22 বেলুচ পাকিস্তান রেজিমেন্ট হাতে ধরা পরলাম শেষবারের মতো মা বাপকে দেখতেও পারলাম না এক ধৃত হইবার সময় আমার কাছে ৭৫০ টাকা ও রোমার ঘড়ি ছিল তাহা নিয়ে চলে গিয়াছে ।স্ত্রীর কাছে একশ টাকার নোট চার খানা দুইখানা প্রাইস বন্ড ছিল তাহা ব্যাংকে জমা দিতে পারে নাই ।খেতে যে ফসল হয়েছিল সেই সময় সেই সময় কামানের গোলা ব্যাংকার বানাতে নষ্ট করিয়া দিয়েছে ছোট ভগ্নিপতি মেরে ফেলেছে ছোট ভাই মুক্তি বাহিনীতে চলে গিয়েছে আমাকে খান সেনারা গ্রেফতার করিয়াছে এবং আমাদের বাড়িতে আনাগোনা করে পাকসেনাদের আনাগুনায় আমার বাবা হার্টফেল করে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে
খানসেনাদের মার খাইয়া হাতের আঙ্গুলের ছোট ছোট হাড্ডি ভেঙ্গে যায় ।কোমরের ব্যথা নিয়ে বড় কষ্ট দিন কাটাচ্ছি বন্ধ সেলে রেখে চোখের জ্যোতি ও শরীরের ওজন ৩৬ পাউন্ড কমে গিয়েছে। যতদিন সেখানে ছিলাম কোন বেতন পাই নাই। ২৩শে এপ্রিল হইতে 597 এফ আই ইউনিটের পাক সেনারা আমার উপর অমানবিক অত্যাচার শুরু করে। ১১ই মে আমাকে গুলি করার জন্য হুকুম আসে, ওয়াজি উদ্দিন মারার। পাক সেনাদের ভূলঞমে ওয়াজি এর বদলে মজুদ্দিন কে ফায়ার করা হয় বা হত্যা করা হয়। জুলাই মাসের এক এফআই ইউনিটে পাঠায়। ৩০ পানচায় সেলে পাঠায়। সেপ্টেম্বর মাসে কয়েকজন পাক সেনা কয়েদ খানা চেক করে যখন আমাকে পাইলো তখন আমাকে চার্জশিট দাখিল করেন
Activity assisted the activities of the rebels and fought along with s against the troops of Pakistan army fighting the ribels in the area পাক সেনা আর্মি মেজর সীলমোহর দেওয়া।
(ক্রিয়াকলাপ বিদ্রোহীদের ক্রিয়াকলাপে সহায়তা করেছিল এবং ওই অঞ্চলে রিবেলদের বিরুদ্ধে লড়াই করা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সৈন্যদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল)
গ্রেফতারের তারিখ ২২ এপ্রিল 1971 মুক্তির তারিখ ডিসেম্বর ১৯৭১ ইং কোন কোন শিবির বা জেলে রাখা হয়েছিল
এক। ২২ এপ্রিল হতে ১ জুলাই পর্যন্ত কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট স্কুলে এফ আই ইউ এর হেফাজতে।
দুই। ২ জুলাই হইতে ২৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩০ পাঞ্জাব রেজিমেন্ট ও ৫৩ ফিল আর্টিলারি শিবিরেতিন। ৩০ সেপ্টেম্বর হইতে ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩৯ বেলুস রেজিমেন্ট বদ্ধ সেলে।তাদের প্রশ্ন ছিল। ছোটবেলা হতে সমস্ত ইতিহাস । আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব এবং সবার ঠিকানা। ভোট কাকে দিয়েছো? তোমাদের এখানে ভোট প্রতিযোগিতায় কে পাশ করেছে ? আওয়ামী লীগের নেতাকে? কলেজের ছাত্র কে কে? আওয়ামী লীগের জন্য কত টাকা এবং দান চাউল সংগ্রহ করিয়াছো
মুক্তি ফৌজ কে কে ট্রেনিং দিয়েছো?
কার কার বাড়িতে মুক্তি ফৌজকে খাওয়াইত
ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে কোন বেঙ্গল রেজিমেন্ট ছিল?
কর্নেল কে?
ইন্ডিয়া হতে কোন কোন আর্মি অফিসার আসিয়াছিল
মুজিব যে ইন্ডিয়ার জেনারেল তুমি কি জানো কি না?
মুক্তি ফৌজদের কাছে কি কি অস্ত্র বা হাতিয়ার আছে?
কতজন পাঞ্জাবি বিহারী পুরুষ মেয়ে ও শিশুকে হত্যা করিয়াছো
কোন কোন মিটিংয়ে তুমি এটেন্ড করিয়াছো
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় তুমি কোথায় ছিলে এবং তোমার কি দায়িত্ব ছিল?
সংক্ষেপে শাস্তির বিবরণ
এক। বসিবার দিয়া বলতো তুমি যাহা যাহা করেছ লিখে দাও। লিখতে জানি না বললে দাঁড় করিয়া দিত
পরপর মারদোর কিল ঘুসি বুটের লাগতি ইত্যাদি নির্যাতন করতো
দুই। উলঙ্গ করিয়া দুই হাত উপরে একসাথে বান্ধিয়া দিতো
নিচে পা দুটো খোলা করিয়া চেয়ারের পায়ে এর সাথে বাধিত
এবং নাকে নরম জাগায় সেফটি পিন ঢুকাইয়া দিয়ে তাহাতে সুতা বাদিয়া জানালা বা অন্য কিছুর মধ্যে বেঁধে রাখত
দেওয়ালের ওপরে পা রাখিয়া হাতের সাহায্যে নিচে মাথা নিচু করে রাখি স্প্রিংয়ের চাবুক কাঠের রোল দিয়া মারধর করিত বেশিরভাগ পায়ের তলায় মার দিত। মুখের মধ্যে কাপড় দিয়া পায়খানার রাস্তায় রোলের মাথা ঢুকিয়া দিত।অন্ডকোষের ওপর মার দিত আর বলিত :- শালালোক সালমে চার বাচ্চা পয়দা কর্তা হেসাত। পুরুষাঙ্গের মাথায় জিহ্বার এবং আঙ্গুলের মধ্য বিজলি লাগানো হত শরীরে জায়গায় জায়গায় বিদ্যুৎ লাগাইতে যখন খান সেনারা মারিত। এবং মারিতে মারিতে পরিশ্রম হয়ে গেলো দুইজনকে সামনাসামনি দাঁড় করিয়া একজন অন্যজনকে থাপ্পড় লাগাইত ।পরে আবার জুতা নিয়া মারিতএকজন অন্যজনকে মারিত হতো স্কুল কলেজের ছেলে হলে উলঙ্গ অবস্থায় একজনের পিছনে অন্যজনকে লাগাইতে পুরুষে পুরুষে যেনা করিত।
:আমার সামনে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের ছেলে হুমায়ুন ও ঢাকার আজিমপুরের আফাজ উদ্দিন শাহ এর ভাতিজা পারভেজ দশম শ্রেণীর ছাত্র তাদের ওপর অন্য লোক লাগাইয়া যেনা করিত ।আর তাদের বাধ্য হইয়া করতে হইত এবং খান সেনারা এরমধ্যে খুবই আনন্দ পেতো ।এবং কী জালিমদের এক সুবেদার আশরাফ সেও ছেলেদের খারাপ কাজ করি তো
পাহারাদাররা যখন খুশি ডাকাইয়া নিয়া বন্দুকে বাট দিয়া মারি তো পায়খানা যাবার সময় পাইকারি হারে মার মারিত ।যাহারা একটু বাইরে দাঁড়ায় থাকি তো তাদেরকে শুয়াইয়া পাছার মধ্যে খুব মার্ দিত আশেপাশের খানসানারা বলিত শালা লোক বাংলাদেশ বানাওজামার মধ্যে ভাত রুটি যাহা পাইতাম তাহা খাইতাম রোজার মধ্যে সন্ধ্যা যাইত আর বলি তো গাদ্দারলোক তোমাদের ভাইয়েরা জাহাজ ডুবাইয়া দিয়াছে আর পেশাব পায়খানার উপর নিক্ষেপ করি তো
মাসে ২-৩ বার যে ক্যান্টনমেন্টের আবর্জনা ফেলিত তাহাতে গোসল করাই তো। আপনাদের কাছে অনুরোধ এই ঘটনাটি বেশি বেশি শেয়ার করবেন এবং আমার দাদার মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট অন্ধভুক্ত করার জন্য চেষ্টা করবেন জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু আপনাদের সহযোগিতা আমার কাম্য ফোন নাম্বার যদি কোন কিছু ভুল হয়ে থাকে দয়া করে জানাবেনতারপর সেল হইতে 39 বেলুচ রেজিমেন্টে অন্ধ রুমে নিয়ে রাখে আমাকে একটা কক্ষে বন্দী রাখে এই কথা বলে যে অক্টোবর মাসে ৬ তারিখ কোর্টে যাইতে হইবে মুক্তিবাহিনীর কয়েকজন ছিল তারা বলিল শেখ মুজিবের সাথে বিচার হইবে যাক এরপর আল্লাহ আল্লাহ করে দিন গুনতে থাকি ও চক্ষু বুঝে অত্যাচার সহ্য করতে থাকি আটই ডিসেম্বর মিত্রবাহিনীর এয়ার আক্রমণে দিক বেদিক হইয়া আমাদের দরজা খুলে দে আমরা পাহাড়ে আড়ালে দুই গ্রাম থেকে সরে আসি এবং মিত্রবাহিনীর ও মুক্তিবাহিনী কাছে সমস্ত কথা খুলে বলি ৮ তারিখ হইতে মিত্র বাহিনীর সাথে ট্যাঙ্ক নিয়া আমরা রাতে কুমিল্লা সেনানিবাস আক্রমণ করিলাম চারদিন যুদ্ধ করার পর মিত্র বাহিনীর কমান্ডার আমাকে বলিল তোমার শহর মুক্ত হয়েছে, বাড়িতে যাইতে চাও আমি বলিলাম যাব ,তখন সংগ্রাম কমিটির লোকজন আওয়ামী লীগের যোদ্ধারা আমাকে যাবার বন্দোবস্ত করে দেয়। 13 ই ডিসেম্বর বাড়ি আসি বাড়ি এসে জানলাম ছোট বোনের স্বামী ও আমার পিতা এ দুনিয়াতে নাই এটাই হলো আমার যুদ্ধের ইতিহাস। তারপর মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেটেরপরিশেষে আমি সবাইকে বলব আমাকে সহযোগিতা করার জন্য আমার দাদা বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের আবেদন করেছিল কিন্তু তার উত্তর এখনো পাই নাই আমি আশা করি বঙ্গবন্ধুর মতো আমি আমার দাবি আদায় করে ছাড়বো ইনশাআল্লাহ জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু রুহুলা বিন জাভেদ জিসান বাইজিদ বোস্তামি চট্টগ্রাম।
মোঃ জাভেদ পারভেজ # মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়া মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কাজ করে। বাহিনীর কোন সদস্য মুক্তিযোদ্ধা কি না সেটা সেই বাহিনী ঠিক করে। আর কোন বাহিনীভুক্ত বাংগালী সদস্য যে কারনেই হোক না কেন বন্দি হয়ে থাকলে সেটা দেশে হোক আর পাকিস্তানে, তাকে সরকার এখনো মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়ার কোন ঘোষনা জারি করে নাই। অতএব অপেক্ষায় থাকো সরকার কোন সুযোগ না দেয়া পর্যন্ত।
মোঃ জাভেদ পারভেজঃ সেনাবাহিনী নামিয় মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকাভুক্তির সকল দায় দায়িত্ব সেনাবাহিনীর, অতএব সেনা সদরে আবেদন নিবেদন করলে তারা সম্মতি দিলে বাহিনীভুক্ত গেজেটে নাম আসতে পারে।
Md. Mahbubul Hassan তাদের কোন প্রমানক তালিকা নাই, অর্থ্যাৎ তাদের মুক্তিযোদ্ধা হিসাসে কোন দলিল পত্র নাই. যা দিয়ে তারা মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে স্বিকৃতী পাবে।
স্যার আমার নানা একজন মুক্তিযুদ্ধা ছিলেন তার নাম মোঃ আলতাফ প্রা তিনি মুক্তিযুদ্ধের সাথে যুক্ত থেকে মুক্তি যোদ্ধা নামক পদক পায়নি তার মিত্যুর সময় পযন্ত একটা চাওয়া ছিলো তার এই কাজ টা যেনো আমরা পূন্যের জন্য আপনার কাছে আকুল আবেদন জানাই
আমার বাবা পাকিস্তান কারাগারে বন্দি ছিলেন ৪ বছর। এই ৪ বছর আমার বাবার জীবনে প্রতি ঘন্টায়,প্রতি মিনিটে মৃত্যু ভয়ে বাঁচতে হয়েছে। আমার বাবার মুখে শুনেছি তাঁর ওই সময়ের কথা। একদিন ওই দেশের এক লোকের সাথে আামার বাবার কথা কাটাকাটি হয়, এক পর্যায়ে আামার দেশ,আমার দেশের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে মন্দ কথা বলার কারনে আমার বাবা তাকে আঘাত করেন।সে কারনে আামার বাবা কে ৭ দিনর সাজা ভোগ করতে হয়েছিলো। একদিন বাবার অস্ত্র, ইউনিফর্ম জমা নেয়া হয় সেদিন বাবা বুঝেছিলেন কিছু একটা সমস্যা হয়েছ। কিন্তু কি হয়েছে সেটা বুঝতে পারেননি। আবার বাবা এটাও ভেবেছিলেন যে, তিনি একটা লোককে মেরে মাথা ফাঁটিয়ে দিয়েছেন বলে হয়তো আরও সাঁজা দিবে। এর মধ্যে একটা বড় গাড়ি এসে অনেককেই গাড়ি বোঝাই করে নিয়ে যায়। আবার খালি গাড়ি আসে আবা বোঝাই করে নিয়ে যায়। আমার বাবা ভেবেছিলেন হয়তো সবাইকে নিয়ে মেরে ফেলা হচ্ছ। একসময় আমার বাবাকেও তোলা হয় সেই গাড়িতে, আমার বাবা তখন ভাবছিলেন আর কাঁদছিলেন আর বোধ হয় দেখা হবে না মায়ের মুখ, বাবার আদর আর পাওয়া হলো না, দেখা হলো না মায়ের মুখের হাঁসি। নেওয়া হলো না বাবা মায়ের দায়িত্ব। ভাবতে ভাবতে বাবাদের গাড়ি চলে আসে লায়েরপুর কারাগারে। ওখানই বন্দি হিসেবে থাকতে হয় দীর্ঘ ৪ বছর। প্রতি মূহুর্তেই মৃত্যু ভয় নিয়ে বাঁচতে হয়েছিলো আমার বাবাকে। জানি না কোনো সম্মাননা বাবা পাবেন কিনা। আামার চোখে আমার বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা।
Shamima সরকার শুধু মাত্র যারা প্রশিক্ষন নিয়ে স্বক্রিয় ভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন, তাদের কেই শুধুমাত্র মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে স্বিকৃতী দিচ্ছে এবং সম্মানিত করছে। পাকিস্তানে বন্দি রা যেহেতু মুক্তিযুদ্ধে কোন অবদান রাখেনি তাই তাদের কে কোন স্বিকৃতী দিচ্ছে না।
Dear Mr Kashem,
My father was a FF. Applied from USA after 50 years through through foreign ministry.
Interview done by DC, AC Land and Social Service ministries at permanent address and in WhatsApp.
Recently, gazette published his name after 2 and half years.
My parents are sick. Can’t travel. How he should proceed to get Certificate, Smart card and remuneration?
Appreciate your response.
আামার মামা ভারতের তিস্তা ক্যাম্পে ৮ নং প্লাটুন এ যুদ্ধের ট্রেনিং করেছিলেন,উনাকে কাগজপত্র দেয়া হয়েছিল,উনি সেই সকল কাগজপত্র দিয়ে জাহাজে চাকরি নিয়েছিলেন,জাহাজ থেকে উনি কানাডায় চলে গিয়েছিলেন,কানাডায় চলে যাওয়ার পর তিনি কাগজপত্রগুলো ফেলে দিয়েছিলেন,এখন ওনার কাছে কোনো ডকুমেন্ট নাই,ভারতীয় তালিকায় ও ওনার নাম পাইনি। তিস্তা ক্যাম্পের তালিকা কোথাও পাব? এখন কি উপায় আছে?
MOHAMMAD IMRAN HOSSAN তিস্তা ক্যাম্প নামে আলাদা ভাবে কোন ভারতীয় তালিকা নাই। ভারতীয় তালিকা টা সব গুলো হায়ার ট্রেনিং ক্যাম্প এর সম্বনয় তৈরী। অতএব সব গুলা ভারতীয় তালিকায় চোখ বুলাতে হবে।
ভারতীয় তালিকার (তিস্তা) এর কোন তালিকা আছে? আমার বড় মামা ভারতের তিস্তা সেক্টরে ৮ নং প্লাটুন এ যুদ্ধের ট্রেনিং নিয়েছিলেন, উনার কাছে যে কাগজ পত্র ছিলো, তা দিয়ে উনি জাহাজে চাকরি নিয়েছিলেন, এবং জাহাজ থেকে কানাডা চলে গিয়েছিলেন, কানাডায় কাগজপত্র কোথায় রাখছেন, তা ভুলে গিয়েছেন, এখন কি করা যায়?
Israfil ২০০৩ সাল থেকে গেজেট প্রকাশ হওয়া শুরু হয়, মুক্তিবার্তা ০২-১২-১৯৯৮ থেকে প্রকাশ হওয়া শুরু হয়, যা শেষ হয় ০৭-০৬-২০০১। এটা প্রথমে মুক্তিবার্তা যা পরে ২০১০ সালে লাল হিসাবে উন্মুক্ত হয়।
“আসসালামুলাইকুম”
আমার বাবা নাম লাল মুক্তির বার্তায় আছে !
কিন্তু এখনও গেজেট বুক্তি হয়নি !!
আমার বাবার নাম কি ভাবে গেজেট বুক্তি করা যাবে যদি একটু সঽযোগিতা করতেন !!
12/jun/2022
আমার বাবা একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা যেটা এলাকার সবাই জানে, বাবা ৯ং সেক্টরে যুদ্ধ করেন, তিনি ভারতের আগরতলায় ট্রেনিং নেন, যার নং (০১৯৫)
পরবর্তীতে দেশ স্বাধীন হওয়ার কিছুকাল পর আমাদের বাসায় আগুন লাগে ফলে বাবার সব ডকুমেন্টস পুড়ে যায়। এরফলে বাবার মুক্তিযোদ্ধা আর হয়ে ওঠা হয়নি, সর্বশেষ ২০২০ সালের বাছাইয়ে খ তালিকাভুক্ত হন,বাবার স্বাক্ষী ছিলো এমনকি একজন বীরবিক্রম এর প্রত্যয়ন পর্যন্ত ছিলো ।তারপরও কোনো এক অজানা কারণে তিনি মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি পান নি। বাবা কিছুদিন আগে প্রয়াত হন। এমতাবস্থায় আমাদের কি করনীয় আছে, জানালে কৃতজ্ঞ থাকবো
লাল মুক্তিবার্তা কত তারিখে প্রকাশিত হয়েছে। দয়া করে সঠিক তারিখটি জানালে খুবই উপকৃত হব। কারণ বাংলাদেশ ব্যাংকে সার্কুলার হয়েছে। সেখানে মুক্তিবার্তা নং, গেজেট নং এবং তারিখ চাওয়া হয়েছে।
আসসালামু আলাইকুম
আমার বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা। ভারতীয় তালিকা সহ সকল প্রচলিত দলিলে ওনার নাম আছে। আমি আমার পিতার ভারতীয় তালিকায় নামের সপক্ষে কোনো লিখিত প্রত্যয়ন পত্র বা সনদ সংগ্রহ করতে চাচ্ছিলাম।কোথাও থেকে ভারতীয় তালিকায় নাম থাকা প্রসঙ্গে সনদ বা প্রত্যয়ন প্পত্র দেওয়া হয় কিনা, কেউ দয়া করে একটু বলবেন?
Abid kabir আগারগাওঁ মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরে স্বশরীরে গিয়ে যোগাযোগ করো, তাহলে একটা ভারতীয় তালিকার পক্ষে একটা প্রমাণক পেতে পারো। যদিও সেই প্রমাণক দিয়ে কোন কাজ হবে না। কাজ হবে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের ওয়েব সাইট থেকে সংগ্রহ করলে।
বেসামরিক গেজেট এ কি ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা থাকা সম্ভব। আমার জানামতে লোকমুখে শোনা একজন ভূয়া মুক্তিযুদ্ধা আছে।তিনি হঠাৎ 2006 সাল থেকে নিজেকে মুক্তিযুদ্ধা বলে পরিচয় দেন।এটা কি প্রমান করা সম্ভব যে উনি একজন ভূয়া। তাছাড়া তিনি যেখানে বসবাস করেন সেখানকার 95% মানুষ ওনাকে ভূয়া বলে জানেন।।
বেসামরিক গেজেট এ কি ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা থাকা সম্ভব। আমার জানামতে লোকমুখে শোনা একজন ভূয়া মুক্তিযুদ্ধা আছে।তিনি হঠাৎ 2006 সাল থেকে নিজেকে মুক্তিযুদ্ধা বলে পরিচয় দেন।এটা কি প্রমান করা সম্ভব যে উনি একজন ভূয়া। তাছাড়া তিনি যেখানে বসবাস করেন সেখানকার 95% মানুষ ওনাকে ভূয়া বলে জানেন।।।।প্লীজ স্যার জানাবেন
Alif তোমার জানা মতে আর শোনা কথার কোন গুরুত্ব নাই, গুরুত্ব আছে ঐ এলাকার মুক্তিযোদ্ধাদের, যদি তারা মনে করেন ঐ বিশেষ ব্যাক্তি অমুক্তিযোদ্ধা বা ভুয়ো, তাহলে তারা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে অথবা জামুকায় নিদ্ধারিত ফর্মে আবেদন করলে যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত আসবে, অতএব এটা নিয়ে তোমার না ভাবলেও চলবে।
যুদ্ধকালীনসময়েআমারপিতা১ নং সেক্টরেআঞ্চলিককমান্ডারমীরশওকতআলীএবংগ্রুপকমান্ডার ডাক্তার পাচঁকড়িদাস এর অধীনে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকরেন। আমারপিতারনিকটমহানমুক্তিযুদ্ধেরসর্বাধিনায়ককর্নেলআতাউলগনিওসমানী কর্তৃক স্বাক্ষরিত“স্বাধীনতাসংগ্রামেরসনদপত্র”রয়েছে, যারক্রমিক নং- ২৫১২৩৯। এছাড়াও মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ট্রেনিং এর স্থান,যুদ্ধের স্থান ও বিবরণসংযোজিতআপিলফরমেউল্লেখকরাআছে। দেশ স্বাধীনহওয়ার পর এ যাবতআমারপিতাঅনেকবারতাহারনাম মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় গেজেটভুক্ত করারজন্য উপজেলাকমান্ডারেরপ্রত্যয়ণপত্রসহযথাযথ কর্তৃপক্ষেরমাধ্যমে আবেদনকরারপরও দুর্ভাগ্যবশত: অদ্যাবধিআমারপিতারনামমুক্তিযোদ্ধার তালিকায়গেজেটভুক্ত হয় নি।
উল্লেখ্য যে, ইতিপূর্বেকমান্ডকাউন্সিল কর্তৃক গঠিতরাঙ্গুনিয়াউপজেলাযাচাইবাছাইকমিটিরঅনুষ্ঠিতসভায়দুর্ভাগ্যবশত: খবর নাপাওয়ারকারণেআমারপিতাউপস্থিত হতেপারেনাই।
আসসালামু আলাইকুম,, শ্রদ্বেয় আংকেল,, সম্মান রেখে একটা কথা জানতে চাই,, আমার বাবার বেসামারিক গেজেট আছে,,জানুয়ারি মাস পর্যন্ত ভাতা পেয়েছি,, হঠাৎ করে পরের ভাতা বন্ধ হয়ে গেছে,, এটার কারন টা কি,, কিভাবে সমাধান করা যায় একটু বলবেন পিল্জ,,আমাদের এম আই এস ও হাইড করা হয়েছে
মোঃ জসিম সিংগেল গেজেট হওয়ার কারনে এমন টা হয়েছে, ফেবরুয়ারী২০২১ তারিখের যাচাই-বাছাই হয়ে থাকলে আর “ক” পেয়ে থাকলে ভাতা, এম আই এস সমন্বিত তালিকা আবার চালু হবে।
আসসালামু আলাইকুম স্যার
আমার বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা। তিনি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের অন্তর্গত বাগমারা ট্রেনিং সেন্টারে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত একজন মুক্তিযোদ্ধা। প্রশিক্ষণ শেষে আমার বাবা মাদারীপুর-১ (মাদারীপুর,কালকিনি,রাজৈর) এলাকায় পাক সেনাদের বিরুদ্ধে সম্মখু যুদ্ধ করেছেন।যুদ্ধ শেষে মাদারীপুর-১ এলাকার ২য় কমান্ডার খলিল বাহিনিখ্যাত খলিলুর রহমানের নিকট অস্ত্র জমা দেন।তারপর ওনারা আমার বাবাকে রাজৈর থানা ক্যাম্পে পাঠিয়ে দেন।উল্লেখ্য আমার বাবা যুদ্ধে আহত হন।বাবার ক্ষতস্থানে ইনফেকশন হয়ে যায়।তারপর ওনাকে তৎকালিন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের চিঠিসহ কেন্দ্রীয় মুক্তিযোদ্ধা হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।এরপর আমার বাবা গ্রামের বাড়ি চলে যান।আমার বাবার কাছে একটি সাময়িক সনদপত্র আছে যা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে ৩ জুন ২০০৫ তারিখে ইস্যু করা হয়।এটি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তৎকালিন সচিব এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তৎকালিন প্রতিমন্ত্রীর স্বাক্ষর সম্বলিত। যার সনদ নং ম-৮৪৭৪৮। এছাড়া আমার বাবার সাথে মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করা ৫জন সহযোদ্ধার নাম,ঠিকানা,মোবাইল নম্বর,মুক্তি সনদ নং আছে।যাচাই বাছাইয়ের জন্য প্রয়োজন হলে সবকিছুর ছবি দিতে পারব।
আমার বাবা সহজ সরল মানুষ ভেবেছিলেন নিজের জীবন বাজি রেখে দেশকে শত্রুমুক্ত করেছেন।বীর মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় ওনার নাম থাকবেই।কিন্তু বাবার নাম নতুন তালিকায় নেই।মুক্তিযোদ্ধার তালিকা যাচাই করে কি দেখা যায়না আমার বাবার দেয়া তথ্যগুলো?আমার বাবার অনেক বয়স হয়েছে।যদি সহযোগিতা পেতাম অনেক খুশি হতো আমার বাবা।
আমার বাবা একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা, তিনি ৯নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন। ওনার নিকট নিম্নোক্ত কাগজগুলো আছেঃ
১. স্বাধীনতা সংগ্রামের সনদপত্র (মহম্মদ আতাউল গনী উসমানী কর্তৃক)
২. Bangladesh Armed Forces (9 Sector) Certificate
৩. বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ এর কমান্ডার কর্তৃক প্রত্যয়ন পত্র (উপজেলা, জেলা ও কেন্দ্রীয় কমান্ড তিনটিই)
৪. লাল বই (মুক্তিবার্তা)-০৬০৬০৩০০৯৩, বরগুনা জেলা, বেতাগী উপজেলা
৫. বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, নভেম্বর ২২, ২০০৫ এর ৮৪৪ নং
৬. মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রদত্ত সাময়িক সনদপত্র ( সনদ নং- ম-১৬৫৪০৪)
৭. জামুকা কর্তৃক উপজেলা বীর মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটির প্রতিবেদন এ গৃহীত হওয়ার কপি এবং ওয়েবসাইট (জামুকা) এ উপজেলাওয়ারী তালিকায় নাম
২০১৩ সালে একটি ষড়যন্ত্রমূলক ঘটনার জেরে NSI কর্তৃক উনার সনদগুলো বাতিল ঘোষণা করা হয়, এর পরিবর্তে আমরা উচ্চ আদালতে রীট করি এবং মহামান্য আদালত NSI কে পুনঃতদন্ত করতে নির্দেশ দিয়ে মামলা নিস্পত্তি করে দেন, যা আজ অবধি NSI জবাব দেয়নি।
এর পর বিভিন্ন সময় জামুকা কর্তৃক যে সব তদন্ত হয় তাতে আমরা উপস্থিত হই এবং জামুকা কর্তৃক যে সকল তথ্য প্রমানাদি দেয়া প্রয়োজন তা প্রদান করি ( সহমুক্তিযোদ্ধা ৩ জনের জবানবন্দি সহ) এবং যাচাই বাছাই লিস্ট এ তিনি অন্তর্ভুক্ত হন।
কিন্তু মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রদত্ত লিস্ট (ওয়েবসাইট) এ এখনো নাম বা তার তথ্য আসে নাই। আমার বাবা ২০১৯ সালে মৃত্যু বরন করেন এবং তার পেনসন সহ সকল পাওনা রহিত আছে, শুধু মাত্র এই নাম পুনর্বহালের জন্য। এখন আমাদের করণীয় কী?
আস্সালামু আলাইকুম, Uncle আমি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, আমার বাবার গেজেট নম্বর আছে, গেজেট ২০১৬ সালের, লালমুক্তি বার্তা আছে, MIS ও আছে। তার পরও গত ফেব্রুয়ারি মাসের ভাতা পাই নাই এবং সরকার যে নতুন সমন্বিত খসড়া তালিকা করেছে তাতে আমার বাবার নাম আসেনাই। সবকিছু থাকার পরও সমন্বিত খসড়া তালিকায় নাম না থাকার কারণ কী বুঝলাম না। আমি মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করেছিলাম তারা বলল কিছুদিন অপেক্ষা করেন। ফেব্রুয়ারি এবং মার্চের ভাতা এক সাথে পেয়ে যাবেন। আমার প্রশ্ন হলঃ সরকার যে ২৬শে মার্চ চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করবে তাতে যদি নামা না আসে তাহলে করণীয় কী?
মোঃ হুমায়ূন কবির মন্ত্রণাল থেকে যখন অপেক্ষা করতে বলেছে, তখন অপেক্ষা করো, তবে সমন্বিত তালিকায় যখন নাম আসে নাই, তখন কতোদিন অপেক্ষা করতে হতে পারে, সেরকম কোন ধারনা নাই। সমন্বি তালিকায় নাম থাকায় ভাতা বন্ধ হয়েছে।
আমার বাবা একজন মুক্তিযুদ্ধা কিন্তু আমার বাবা কোনো কাগজ পাইনাই আমি এখন কি করতে পারি একটু বলবেন
আমার বাবা নাম আবুল কাসেম মিয়া, গ্রাম দৌলতপুর,উপজেলা মুরাদনগর,থানা বাংগরা,জেলা কুমিলা|
মাইন উদ্দিন # প্রমানক আর স্বাক্ষী ছাড়া কোন ভাবেই তোমার বাবাকে মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে তালিকাভুক্ত করাতে পারবে না। আর নতুন আবেদন করার কোন সুযোগ বর্তমানে নাই, সরকার যদি পরে কখনো সুযোগ দেয় তখন চেস্টা করো।
MD Alauddin # ভারতীয় তালিকা (সেক্টর) কোন সেক্টর হিসাবে আলাদা করে নাই, ভারতীয় তালিকা (সেক্টর) টার ভিতরে ছড়ানো ছিটানো ভাবে ৩১ হাজার জনের নাম আছে, আগাগোড়া খুজতে হবে একদম প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত, এবং এই খোজা ছাড়া আর কোন বিকণ্প নাই।
MD Alauddin # ভারতীয় তালিকা (সেক্টর) কোন সেক্টর হিসাবে আলাদা করে নাই, ভারতীয় তালিকা (সেক্টর) টার ভিতরে ছড়ানো ছিটানো ভাবে ৩১ হাজার জনের নাম আছে, আগাগোড়া খুজতে হবে একদম প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত, এবং এই খোজা ছাড়া আর কোন বিকণ্প নাই।
(আমার বাবা এক জন মুক্তিযোদ্ধা। তিনি এখনো বেচে আছেন)
আমি ১৯৭১ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ডাকে মহান মুক্তিযুদ্ধ তথা বাংলাদেশকে স্বাধীন করার লক্ষ্যে ভারতের বালুঘাট, পশ্চিম দিনাজপুর, কাটলা যুব অভ্যর্থনা প্রশিক্ষন ক্যাম্পে মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে ২২ বছর বয়সে যোগদান করে প্রশিক্ষন গ্রহন করি (ক্যাম্পে ভর্তির তালিকা সিরিয়াল নং ২২৪৮, তারিখ ৩০/০৮/১৯৭১ইং)। অতঃপর পরবর্তিতে আমাকে সেখান থেকে উচ্চতর প্রশিক্ষনের জন্য ভারতের বালুঘাটস্থ পতিরাম ক্যাম্পে পাঠানো হয় এবং পরবর্তিতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সরাসরি/পরোক্ষ ভাবে সাহায্য সহযোগিতা করি। ভারতের কাটলা ক্যাম্প এর ক্যাম্প ইনচার্জ হিসাবে দায়িত্বরত ছিলেন মেজর জেনারেল আ.ল.ম ফজলুর রহমান। ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হওয়া পর্যন্ত সেখানে দায়িত্ব পালন করি।
স্বাধীনতা যুদ্ধের পর আমি দীর্ঘদিন বিএসসি শিক্ষক হিসাবে শিক্ষকতা করি তার সর্বশেষ জনতা ব্যাংকের চাকুরী থেকে অবসর গ্রহণ করি। বিভিন্ন কারন বশত যোগাযোগ করতে না পারায়, মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে আমার নাম কোন ধরনের গেজেটে প্রকাশিত হয়নি বলে জানতে পারি এবং পরে বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগ করে ব্যর্থ হই এবং তা মুক্তি বার্তা (চুড়ান্ত মুক্তিযোদ্ধা তালিকার লাল বই) সহ বাংলাদেশে সরকার কর্তৃক প্রকাশিত মুক্তিযোদ্ধা তালিকায়ও নাম লিপিবদ্ধ হয় নাই। (আমার বাবার কথা গুলো অিামি তার ছেলে হিসেবে লিখলাম) কাটলা ক্যাম্পের লিষ্ট আমার কাছে আছে কিন্তু অন লাইনে কোথাও পাচ্ছি না। ঔই ক্যাম্পের ৯০ ভাগ সবাই গেজেটে অর্ন্তভূক্ত। আমার বা আমার করনিয় কি ? জানালে উপকৃত হবো। ধন্যবাদ
আমার বাবা এক জন মুক্তিযোদ্ধা। তিনি এখনো বেচে আছেন।অনেক জায়গায় খুঁজাখুঁজি করেও তাহার কোন সার্টিফিকেট পাই নাই। কোথায়
যাবো কার কাছে যাবো জানালে উপকৃত হবো। বাবার নাম মফেজ আলী তাহার পিতা আঃ জব্বার গ্রাম উজান ঘাগড়া পোষ্ট চড় ঘাগড়া। সদর ময়মনসিংহ
আসসালামু আলাইকুম স্যার আমি শেখ রেহানা বলছি আমার বাবা একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ শাহজাহান চৌধুরী পিতা মৃত দুদুমিয়া গ্রাম্য রতনপুর ইউনিয়ন শিবপুর উপজেলা ভোলা সদর ভোলা আমার বাবার নাম বরিশাল জেলা বিভাগে ভোলা জেলায় 266 নাম্বার সিরিয়ালে আছেন বাবার মুক্তিযুদ্ধের লিস্টের নাম থাকা সত্বেও এবং সকল সনদ সহযোদ্ধার প্রত্যায়ন পত্র বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের প্রত্যয়ন পত্র এবং উনার তালিকায় আছে বাট উনি মারা যাওয়ার আগে কোন সার্টিফিকেট কোন সনদ কোন কিছুই পাননি বর্তমান আমার বাবা মারা যান 2021 সালের এপ্রিল মাসে এবং মারা যাওয়ার আগে আমার বাবার আমাদের বলে গেছেন যে ওনার মনে অনেক কষ্ট একটাই দুঃখ যে উনি ওনার দেশের জন্য এত কষ্ট করা সত্ত্বেও উনি ওনার সার্টিফিকেট না নিজ হাতে ধরে একটু দেখে যেতে পারেনি তাই উনি মারা যাওয়ার আগে আমাদের কাছে সকল কাগজপত্র দিয়ে গেছেন এবং বলে গেছেন যে ভাবেই হোক যেন উনার এই মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট আমরা কিভাবে পাব বর্তমান আমাদের পরিবার খুব অভাব অনটনের মধ্যে দিন যাপন করছেন আমার মা খুবই অসুস্থ আমরাতো সার্টিফিকেট পাইনি কোথায় গেলে পাব কিভাবে পাব দয়া করে যদি আমাদের একটু পরামর্শ দিন চির কৃতজ্ঞ থাকব আমাদের বর্তমানের সার্টিফিকেটটা খুবই জরুরী আমাদের পরিবারের জন্য বর্তমানে আমাদের পরিবারের আয় করার মতো কেউ নেই আমার মা খুবই অসুস্থ ফ্যামিলির সবাই খুব,ই কষ্টের মধ্যে জীবন যাপন করছি
দয়াকরে আপনার কাছে বিনীত অনুরোধ আমাদেরকে একটু সাহায্য করুন কিভাবে আমরা পেতে পারি ধন্যবাদ আসসালামু আলাইকুম
Shak Rahana কি কাগজ পত্র আছে ওনার সেটা না দেখে কোন পরামর্স দেয়া সম্ভব না। উপরে আমার মোবাইল নম্বর দেয়া আছে, ফোন করলেও প্রাথমিক ধারনা করে করেও হয়তো সমাধান বলতে পারবো।
Amar baba o ekjon freedom fighter kintu tar certificate harea gese. Ekhon ki korbo amar jana Nay. Varotio Lal boi e tar nam chilo. Mosaddek Hossain. Baba-wahab farazi
ভাই আমার পিতার বীর বিক্রম মান্নানের সনদ অস্ত্র জমা রাখার কাগজ আছে ২০১৭ সালে কি তালিকায় আসে ২০২১ সালে আবার বাতিল করে আমি জামুকায় আপিল করেছি এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।কি করনিয় । জেলা ফরিদপুর উপজেলা আলফাডাঙ্গা
MD ARMAN MD ARMAN জামুকায় আপিল এর খবর জানা যাবে এখানে এমন আজগুবি চিন্তা ভাবনা হয় কি করে বুঝলাম না।
স্যার,
Mis এ আমার নানার গেজেট আসে । তিনি ভাতাও পাচ্ছেন।লাল মুক্তিবার্তার কাগজ আছে।অনলাইনে নানার আগের এবং পরের লালমুক্তিবার্তা আছে।নানার লালমুক্তিবার্তা নম্বর ০৩১৭০৩০১৩৭।অনলাইনে ০৩১৭০৩০১৩৬ এবং ০৩১৭০৩০১৩৮ আছে ০৩১৭০৩০১৩৭ নাই, এক্ষেত্রে কি করলে অনলাইনে এবং Mis এ তার লালমুক্তিবার্তা নম্বর আসবে।দয়া করে একটা সমাধান দিবেন।
MD Faridul Islam তোমার নানার নাম মুক্তিবার্তা লাল এ নাই, তাই অযথা খোজাখুজি করে সময় নস্ট করা ঠিক না। আর অন্য কেও বিরক্ত করা ঠিক না, এর আগেও তোমার সাথে কথা হয়েছে আমার।
Sir amar babar nam MD. Mosaddek Hossain. Baba:Wahab Farazi. Tar sonod harea felese. Varotio Lal boi e tar nam silo.Tamabile juddo kore captain raw er under a. Please help.
Morsalin Farazi Tushar # বাংলাদেশে ভারতীয় লাল নামে কোন তালিকা নাই। তালিকার নাম সঠিক ভাবে জানাও। আর বর্তমানে কোন বীর মুক্তিযোদ্ধারই সনদ চলমান নেই। প্রয়োজনও পড়ছে না।
এই ওয়েবসাইট টি তৈরী করার জন্য আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
আমার বাবা একজন বীরমুক্তিযোদ্ধা। উনি ভাতাভোগী। আমার বাবার সেনাবাহিনী গেজেট এবং ভারতীয় গেজেট (সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী) এ নাম আছে। মুক্তিবার্তা সবুজ – ১৮তম পর্ব (২ ডিসেম্বর ১৯৯৯) তেও বাবার নাম আছে। কিন্তু পরবর্তীতে লাল মুক্তিবার্তা তে উনার নাম আসে নি। বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের এমআইএস ওয়েবসাইটে সেনাবাহিনী গেজেট এবং ভারতীয় গেজেট (সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী) এর রেফারেন্স দেয়া আছে। কিন্তু মুক্তিবার্তা সবুজ এ নাম থাকার পরেও লাল মুক্তিবার্তাতে কেন নাম নেই এটা জানতে চাচ্ছি?
ধন্যবাদ।
পারভেজ হাসান লাল মুক্তিবার্তা তালিকাভুক্তির সময় তোমার বাবা মুক্তিযোদ্ধা নন মর্মে যুক্তিসংগত কারনে অভিয়োগ যায় তোমাদের এলাকা থেকে, সেই প্রেক্ষিতে ওনার নাম লাল মুক্তিবার্তায় আসে নাই। আর যুক্তিসংগত কারন হলো কোন সিভিল যেমন কোন বাহিনী আলার খবর জানে না, তেমনি কোন বাহিনী আলা সিভিল মুক্তিযোদ্ধার খবর জানে। বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযুদ্ধের খবরাখবর বাহিনীর রের্কডে আছে।
আসসালামুয়ালাইকুম স্যার। আমার বাবা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকরিরত অবস্থায় আটক ছিলেন। পরবর্তীতে দুদেশের চুক্তির মাধ্যমে অন্যান্য সেনা সদস্যদের সঙ্গে তিনিও দেশে ফিরে আসেন। পরবর্তীতে তিনি ১৯৯৮ সালে সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার হিসেবে চাকরি থেকে অবসর নেন।২০২০ সালে জানুয়ারি/ফেব্রুয়ারি মাসে ক্যান্টনমেন্ট বলা হয়েছিল যে যারা মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান আটক ছিলেন তারা মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা পাবেন।সে লিস্টে আমার বাবার নাম ছিল। তিনি সাক্ষরও করেন ওই লিস্টে।২০২০ সালের আগস্ট মাসে তিনি মারা যান। এখন আমাদের কি করণীয় বলবেন প্লিজ
Lalin Mahmud পাকিস্তানে বন্দি রা মুক্তিযোদ্দা হিসাবে গন্য করার বা কোন সরকারী স্বীকৃতি দেয়ার ঘোষনা অদ্যাবধি দেয় নাই। অতএব যদি কোন সুযোগ দেয় তখন চেস্টা করো।
আসসালামু আলাইকুম স্যার,,,আমার বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা কিন্তু তার কোনো কাগজপত্র আমার কাছে নেই,,শুধু অস্ত্র জমার একটা স্লিপ আমার কাছে আছে এবং বাবার সাথের সহযোদ্ধারা অনেকে জীবিত আছে,, অনেকে মারা গেছে,,বাবার সহযোদ্ধারা সাক্ষী দিতে রাজি আছে,,আমার বাবার জন্ম শরীয়তপুর জেলায় এবং তার সহযোদ্ধা ও সাক্ষীদের বাড়ি মাদারীপুর জেলায়,,স্যার আমাকে পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করলে আমি অনেক উপকৃত হবো,,,এবং আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবো,,,আসসালামু আলাইকুম,,,, স্যার,,,
সেক্টর ভিত্তিক ভারতীয় তালিকায় সেক্টর ১, ৬, ৭, ৮, ৯ এর তালিকা আপলোড করা হয়েছে। তাহলে ২, ৩, ৪, ৫, ১০, ১১ এই সেক্টর গুলোর তালিকা কি ভবিষ্যতে আপলোড করা হবে? উল্লেখ্য আমি ভারতীয় তালিকা (সেক্টর) এর কথা বলছি না। ধন্যবাদ
MD ANWARUL AZIM # ভবিষ্যতে আপলোড করা হবে কি না ?? সেটা আমার জানা নাই। ভারতীয় তালি (সেক্টর) কোন সেক্টর হিসাবে নাই। তবে যে যে পাতায় টেম্পারিং হয়েছে, সরকার সেই সব পাতা কে স্বীকৃতি দেয় নাই।
আমার বাবা একজন ভাতাভোগী মুক্তিযোদ্ধা, বেসামরিক গেজেট নং ২৭১৯ তারিখ- ১৮/০৯/২০১১ইং । কিন্তু ১ম-৪র্থ সমন্বিত চুড়ান্ত তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত হয়নি । এমতাবস্থায় আমার করণীয় কি ? জানালে কৃতজ্ঞ থাকব ।
স্যার,আমার বাবা একজন মুক্তি যোদ্ধা
২নংসেক্টরে জাফর ইমামের অধিনে
ভারতের তিস্তা ক্যাম্প থেকে সর্বশেষ
বিদায় নিয়ে বাংলাদেশে ফেরত আসেন
অনার মুক্তি যোদ্ধাদার সাটিফিকেট নাই
কোথায় কিভাবে যোগাযোগ করব
দয়া করে জানাবেন।
Sir please open your messenger.
আমার সমাস্যার বিস্তারিত, পোস্ট করেছি। আশা করছি, যে কোন একটা সমাধান পাবো।
আসলে আমি নিজে, মুজিব আদর্শে, রাজনীতি করেছি, আমার বাবাকে অনুসোরন করে, সে সাথে নিজেকে নিজে সমাজের কাছে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বলে গরব বোধ করতাম, কিনতু এখন কষট, আমার বাবা সরকারী সম্মাননা না পাওয়া।
স্যার সালাম নিবেন, আমার মরহুম পিতার সাময়িক সনদটির ব্যাপারে জানার জন্য দয়া করে, আমার 01824490547 facebook id তে বিস্তারিত আছে, দয়া করে দেখে, একটা সমাধানের উপায় দেখিয়ে দিবেন,
আশা নিয়ে অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ
আসসালামু আলাইকুম, প্রশংসনীয় এই উদ্যোগটির জন্য প্রথমেই আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। স্যার আমার পিতা মোঃ আনোয়ার হোসেন। পিতা মৃতঃ নঈমুদ্দিন।তিনি বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবর রহমান এর ডাক পেয়ে অনুপ্রাণিত হয়ে কুচবিহারে গিয়ে প্রশিক্ষন নিয়েছেন।তার কাছে বঙ্গবন্ধু হলো সব চেয়ে বড় নেতা।তিনি ৭ই মার্চের ভাষন তাহার মুখে শুনেন।তিনি কুড়িগ্রাম জেলায় ফুলবাড়ী এলাকায় কৈশর বয়সে যুদ্ধ করেছেন।তিনি ফুলবাড়ী এলাকায় মুক্তিযুদ্ধ কালীন ইউনুস কমান্ডার আর মেজর সামছুল এর থেকে তিনি সরাসরি যুদ্ধ করেছেন। স্বাধীনার পর তাকে সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দূর্ঘটনা ক্রমে বাড়ীতে আগুন লেগে সার্টিফিকেট ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পুরে যায়। স্যার এখন সার্টিফিকেট পেতে হলে কি করতে হবে বা কোথায় খুঁজলে পাওয়া যাবে।
md.rubel mia সার্টিফিকেটের কোন ডুপ্লিকেট কপি হয় না। অতএব ডুপ্লিকেট পাওয়ার কোন রাস্তা নাই। এখন তুমি ভারতীয় তালিকা (সেক্টর) টা কে চোখ বুলাতে পারো, যেখানে ৩১ হাজার নতুন নাম আছে। তোমার বাবার নাম খুজে পেলে নতুন করে সনদ পাওয়া যেতে পারে।
আমার বাবার নাম 2004 সালে প্রকাশিত বেসামরিক গেজেট রয়েছে। তার তার কি আর কোন যাচাই-বাছাই দরকার আছে?
কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার থানার লাল মুক্তিবার্তা কি আছে?
আসসালামুআলাইকুম স্যার আমার পিতা মরহুম আবুল কালাম (আনছার), একজন প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা,তিনি ১৯৬৮ সালে আনছার বাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন তার পর তিনি মুক্তিযোদ্ধে অংশ গ্রহন করেন আমার পিতার- মুক্তিবার্তা (সবুজ বহি ) নং- ০১১৫০১০৩৯৮,মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রদও সাময়িক সনদ পত্র নং -ম- ১৪০৬৭২,তারিখ -০৭/১২/২০০৯ ইং ,ও দেশরক্ষা বিভাগ কর্তৃক স্বাধীনতা সংগ্রামের সনদ পত্র নং-৬৮৪৪৪ , তিনি- ১১নং সেক্টরের অধীনে সেক্টর কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল আবু তাহের ,কম্পানী কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিউর ইসলাম (বেগ) ও কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাসেম এর নেতৃত্বে ময়মনসিংহ সদর উপজেলাধীন বোরর চর বনপাড়া কাইক্যামারী খাল সংলগ্ন সড়কে মুক্তিযোদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন ,এ ছাড়াও তিনি ১১নং সেক্টরের বিভিন্ন স্থানে মুক্তিযোদ্ধে অংশগ্রহন করেছিলেন ও লাল তালিকা হয়ার সময় আমার বাবা মারাযান ও গেজেটের জন্য কখনো আবেদন করতে পারিনাই এখন আমরা কি করতে পারি স্যার…????
monir সে সকল তালিকা ও সনদের কথা জানালে এগুলো অকার্যকর। তাকে সরকার যদি কখনো আবার সুযোগ দেয় দাবিদার হিসাবে আবেদন করার তখন চেস্টা করবে। এখন আর কোন সুযোগ নাই তালিকাভুক্ত হওয়ার।
আমার বাবা ভারতে প্রশিক্ষণ ণিয়ে আসছিলেন তার কাছে ভারতিয় ডকুমেন্ট সব কিছুই ছিলো কিন্তু দুংখের বিসয় হলো নকসালের ভয়ে আমার দাদী সব কাগজ পরে ফেলায় আমার বাবা ভারতে আম্বানি ক্যাম্পের প্রশিক্ষণ নোন ঐ ক্যাম্পের কোনো লিং আছে ভাই
মুক্তিযোদ্ধার জাতীয় তালিকায় ও মুক্তিযোদ্ধা নম্বর অনলাইনকে পাওয়া যায়?? যদি না পাওয়া যায় তাহলে কোথায় পাবো????? আর মুক্তিযোদ্ধার ভোটার সূচক নাম্বার কি?? এই নম্বর থাকলে কি বুঝাই? দয়া করে বলবেন
প্রথমেই আমি আপনাকে ধন্যবাদ জানাই যে অনেক কষ্টসাধ্য কাজ আপনি সম্পাদন করেছেন।
আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা সন্তান। আমার দাদা বাড়ী দিনাজপুরের বিরল উপজেলা। বর্তমানে আমরা গাইন্ধা জেলা গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা । আমার বাবা বাগডোগরা, পানিঘাটা, শিলিগুড়ীতে 1 মাস প্রশিক্ষন নিয়ে 7 নং সেক্টরে যুদ্ধ করেছেন ক্যাপ্টেন শাহারিয়ার রশিদ খান এবং ক্যাপ্টেন ইদ্রিস এর অধীনে । তখন তার বয়স প্রায় 18 বছর। মুক্তিযুদ্ধের পর 1972 সালে বিডিআর এ যোগ দেন। এবং সেখান থেকে 1998 সালে স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহন করেন।2009 সালে ওনার ওপেন হার্ট সার্জারী হয় এবং তিনি গত বছর 22অক্টোবর 2019 এ মারা যান। ওনার নাম বিজিবি গেজেটে লিপিবদ্ধ ছিল হয়তো একারনে্ ই অন্যান্য গেজেটে অন্তর্ভূক্তি হওয়ার প্রয়োজন মনে করেন নি । কিন্তু বর্তমানে সেই গেজেট বাতিল হওয়ায় কি করবো বুঝতে পারছি না । তবে মুক্তিযোদ্ধা কল্যান ট্রাস্টের প্রশিক্ষন প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় নাম আছে। উনার FF নাম্বার 2827 যা 8 নং ভলিউমে লিপিবন্ধ আছে । সহযোদ্ধারা এখনও বেচে আছেন। একটু পরামর্শ দেন কি করবো…
যুদ্ধকালীন সাত নম্বর সেক্টরের ভারতে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা দিনাজপুর থেকে সংগ্রহ করেছি। সেখানে স্পষ্ট ভাবে আমার বাবার এফ এফ নাম্বার 2827 দেখা যাচ্ছে।। কিন্তু এখানে আপনার এই ওয়েবসাইটে সেই তালিকাটা নেই।
আমরা সরকার অর্থ্যাৎ মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় কে ফলো করেছি। এখানে আমাদের নিজস্ব কোন ইচ্চা অনিচ্ছা কাজ করে নাই। উপরে আমার মোবাইল নম্বর দেয়া আছে, সরাসরি কথা বল্লে হয়ত আমি সঠিক টা বলতে পারবো।
স্বীকৃতি পাওয়া গেল। সম্মানী ভাতার জন্যে আবেদন করা যাবে। ছেলে মেয়েদের শিক্ষা, চাকরী, তে কাজে লাগবে, মরলে কবরে নেযার আগে পতাকা দিয়ে সম্মান জানাবে ইত্যাদি।
Mostafiqul Alam আরো একটা কাজ বিশেষ ভাবে জরুরী, মন্ত্রণালয়ের ওয়েব সাইটে নতুন গেজেট টা অনলাইনে আপলোড হতে হবে, তার পর পরি ভাতার জন্যে আবেদন করতে হবে। আজকেই দুই মাসের ভাতা আর একটা উৎসব বোনাস বরাদ্ব হয়েছে।
আসসালামু আলাইকুম,
প্রশংসনীয় এই উদ্যোগটির জন্য প্রথমেই আন্তরিক ধন্যবাদ
জ্ঞাপন করছি।
স্যার, আমার প্রয়াত সৈনিক পিতা ২৭শে মার্চ বিদ্রোহ করেন এবং পরবর্তীতে ২ নং সেক্টরের অধীনে মুক্তিযুদ্ধে অংষ গ্রহন করেন। সেই হিসেবে ভারতীয় তালিকায় উনার নাম থাকবে বলে প্রত্যাশা করছি। কিন্তু ভারতীয় সেক্টরভিত্তিক তালিকায় ২ নং সেক্টরের কোন হালনাগাদ তথ্য খুজে পাচ্ছি না।
এতদ্ববিষয়ে আপনার/আপনাদের সার্বিক দিক নির্দেশনা একান্ত ভাবে কামনা করছি।
প্রথমে আপনাকে ধন্যবাদ অসাধারণ একটি ভালো কাজের জন্য। আমার বাবা ৮ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেছেন।তিনি বেতাই প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। বেতাই প্রশিক্ষণ ক্যাম্প এর কোনো লিস্ট পাওয়া যাবে কি বা কোথায় পাওয়া যেতে পারে। এব্যাপারে কোনো লিংক যদি দিতেন।
স্যার, ২নং সেক্টরে নাম আছে কিনা কিভাবে দেখবো?
মুক্তিযোদ্ধার নাম-মোঃ বসির আহাম্মদ
পিতা- মোঃ মন্তু মিয়া।
গ্রামঃ দক্ষিণ ধর্মপুর
উপজেলা ফুলগাজী।
জেলা ফেনী।
স্যার সালাম নিবেন, আমার মরহুম পিতার সাময়িক সনদটির ব্যাপারে জানার জন্য দয়া করে, আমার 01824490547 facebook id তে বিস্তারিত আছে, দয়া করে দেখে, একটা সমাধানের উপায় দেখিয়ে দিবেন,
আশা নিয়ে অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ
আসসালামু আলাইকুম, প্রশংসনীয় এই উদ্যোগটির জন্য প্রথমেই আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। স্যার আমার পিতা মোঃ আনোয়ার হোসেন। পিতা মৃতঃ নঈমুদ্দিন।তিনি বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবর রহমান এর ডাক পেয়ে অনুপ্রাণিত হয়ে কুচবিহারে গিয়ে প্রশিক্ষন নিয়েছেন।তার কাছে বঙ্গবন্ধু হলো সব চেয়ে বড় নেতা।তিনি ৭ই মার্চের ভাষন তাহার মুখে শুনেন।তিনি কুড়িগ্রাম জেলায় ফুলবাড়ী এলাকায় কৈশর বয়সে যুদ্ধ করেছেন।তিনি ফুলবাড়ী এলাকায় মুক্তিযুদ্ধ কালীন ইউনুস কমান্ডার আর মেজর সামছুল এর থেকে তিনি সরাসরি যুদ্ধ করেছেন। স্বাধীনার পর তাকে সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দূর্ঘটনা ক্রমে বাড়ীতে আগুন লেগে সার্টিফিকেট ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পুরে যায়। স্যার এখন সার্টিফিকেট পেতে হলে কি করতে হবে বা কোথায় খুঁজলে পাওয়া যাবে।
md.rubel mia পুড়ে যাওয়া কোন কপি কোথাও থাকে না। আর এতা কেনর ও জবাব দেয়া যায় না।
Hello,
My name is Syed Showkatur Rahman,Father’s name Syed Lutfor Rahman.I fought in Sector 11.in 1971.
from 1980 I am living USA.I am not getting my Muktijodha Vata,I thought I won’t need it.But unfortunately I became severely ill & unable to travel to Bangladesh.My serial no.17295(Jamalpur,Indian List.My wife will go to Bangladesh soon.Do you think you can help me/her
to opting my monthly all ounces,She will open an Bank Account on behalf of myself & my Vata money
will be deposited & I will transfer in here.I am really in financial hardship at this age.If you can help me on this,It will be very helpful for me.
Regards
Syed S.Rahman(Syed Showkatur Rahman,seriall no.17295(Jamalpur)
Dear Sabbir Hossain,
I would like to congratulate you and your team for this wonderful work and initiative. Can I have your email no so that I can communicate with you?
with kind regards
Bir muktijuddha Golam Mostafa
President
Sommilito Sangskritik Jote, UK
my email ID is gmostafa@cenuk.com
মাহমুদুল হাসান # ঠিক যে ভাবে চাওয়া হচ্ছে, সে ভাবে কোন তালিকা নাই। যে টা আছে, সেটা সব গুলো সেক্টর মিলিয়ে একটা তালিকা, যার নাম রাখা হয়েছে ভারতীয় তালিকা (সেক্টর)
আপনি আমাকে কল করতে পারেন অথবা ফেসবুক ম্যাসেঞ্জার, ইমো, ভাইবার এ কল করলে আপনাকে বিস্তারিত জানাতে পারি যেটা লিখে লিখে সম্ভব না, যেহেতু যে টা জানাবো সেটা বেশ দীর্ঘ তাই। ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন
আমার একজন প্রকৃত বীর মুক্তিযুদ্ধা হয়ে আজও সহযোগি পাঁচজন সাক্ষি নিয়ে স্বীকৃতি থেকে বঞ্চিত।১৯৭১সালে ভারত মেঘালয় (ইকু1) ২১দিন ট্রেনিং শেষ করিয়া সিলেট তামাবিল সাব-সেক্টরে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করেন। সেক্টর নাম্বার ৫,এফএফ নাম্বার ১৫৮৭।আজ টাকার কারণে মুক্তিযুদ্ধা স্বীকৃতি থেকে বঞ্চিত। আজ টাকা হলে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পেতে পারে।তাহলে ৩০লক্ষ শহিদের তাজা রক্ত না দিয়ে তারা টাকা বিনিময়ে দেশ স্বাধীন করতেন।
আসসালামু আলাইকুম। স্যার, ২ নং সেক্টরের ভারতীয় তালিকা টি দিতে পারবেন? আমার নানা এবং বড় জেঠা দুজনেই বিখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা হয়েও প্রমানের অভাবে আজও কিছু করা যায় নি।
2 নং সেক্টরের ভারতীয় তালিকা টি খুবই প্রয়োজন। তা পেলে ওনাদের নাম হয়তো পাবো ।
মাহমুদুল হাসান # ঠিক যে ভাবে চাওয়া হচ্ছে, সে ভাবে কোন তালিকা নাই। যে টা আছে, সেটা সব গুলো সেক্টর মিলিয়ে একটা তালিকা, যার নাম রাখা হয়েছে ভারতীয় কালিকা (সেক্টর)
উপরে দেয়া আছে
আসসালামুআলাইকুম স্যার, আমার বাবা আবুল কালাম (আনছার), পিতা-হারুন অর রশিদ একজন প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা, আমার পিতার- মুক্তিবার্তা (সবুজ বহি ) নং- ০১১৫০১০৩৯৮,মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রদও সাময়িক সনদ পত্র নং -ম- ১৪০৬৭২,তারিখ -০৭/১২/২০০৯ ইং ,ও দেশরক্ষা বিভাগ কর্তৃক স্বাধীনতা সংগ্রামের সনদ পত্র নং-৬৮৪৪৪ , তিনি- ১১নং সেক্টরের, সেক্টর কমান্ডার আবু তাহের ,কম্পানী কমান্ডার মতিউর ইসলাম (বেগ) ও কমান্ডার আবুল হাসেম এর নেতৃত্বে ময়মনসিংহ সদর উপজেলাধীন বোরর চর বনপাড়া কাইক্যামারী খাল সংলগ্ন সড়কে মুক্তিযোদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন ,এ ছাড়াও তিনি ১১নং সেক্টরের বিভিন্ন স্থানে মুক্তিযোদ্ধে অংশ গ্রহন করেছিলেন,ও ডিসেম্বর ২০১৩ পর্যন্ত আমার মা মুক্তিযোদ্ধা সম্মানি ভাতা পেয়েছেন। ১৫/১১/২০১৩ আমার মাতার মৃত্যুর পর আমার পিতার মুক্তিযোদ্ধা কোন গেজেট না থাকায় মুক্তিযোদ্ধা সম্মানি ভাতাটি বন্ধ হয়ে যায়, এখন আমরা কি করতে পারি স্যার…????
Md Moniruzzaman জামুকায় দরখাস্ত করো।
আমার বাবা আব্দুল জলিল সাহেবের প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে টেনিং নেন, সেই সার্টিফিকেট আছে। সরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকা অবস্থার মুক্তিযুদ্ধের সার্টিফিকেট আছে যার নং ৫৪৪৯৫, কিন্তু ২০০৬ সালে আব্বু ইন্তেকাল করেন , তখনও মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় গঠিত হয় নি আর আমিও অনেক ছোট ছিলাম। এখন কিভাবে গেজেট এ অন্তর্ভুক্ত কুরানো যাবে আব্বুর নাম। অনুগ্রহ করে কেউ জানাবেন।
Tamzidul Islam জামুকায় দরখাস্ত করো।
স্যার , আসসালামু আলাইকুম, প্রশংসনীয় এই উদ্যোগটির জন্য প্রথমেই আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই।আমার বাবা ১৯৭১সালে ভারতে ট্রেনিং শেষ করিয়া সেক্টর-১১ এ মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করেন। সেক্টর নাম্বার ১১,এফএফ নাম্বার -৪১০৪ । নাম ঃ আলাউদ্দিন, পিতা ঃ মোঃ আব্দুল মান্নান । সমন্বিত তালিকাতে নাম আছে । প্রমানক হিসাবে “বেসামরিক গেজেট -(৩৩৯৮)” আছে । মুক্তিযোদ্ধাদের ভারতীয় তালিকা(সেক্টর)-(৪১০৪) নাই । দয়া করে জানাবেন কিভাবে সমন্বিত তালিকাতে “মুক্তিযোদ্ধাদের ভারতীয় তালিকা(সেক্টর)-(৪১০৪)” অন্তর্ভুক্ত করতে পারি ।
এতদ্ববিষয়ে আপনার/আপনাদের সার্বিক দিক নির্দেশনা একান্ত ভাবে কামনা করছি।
——মোঃ নজরুল ইসলাম । পাকুন্দিয়া ,কিশোরগঞ্জ । মোবাইল ০১৭১২৭৯০০৪৮
MOHAMMAD NAZRUL ISLAM ভারতীয় তালিকা (সেক্টর) টা কে এক একটা নামের উপর চোখ বুলায় ভাল ভাবে চেক করো।
ফায়ারিং স্কোয়াড থেকে ফিরে আসা এক মুক্তিযোদ্ধার আত্মকাহিনী এখনো
মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট পাননি এবং বাংলাদেশের গেজেটে তার নাম উল্লেখ নাই? কেউ কি এর উত্তর দিতে পারেন?
দাদা সামরিক বাহিনীর তৎকালিন একজন নার্সিং নায়েব-/সুবেদার পিজেও:-33383 ইউনিট এএমসি ওয়াজি উদ্দিন আহম্মেদ রাজশাহী সেনানিবাস সেন্টার সদর দপ্তর ছিলেন দাদা ১৯৮০ সালে রিটায়েড করেন এবং ২০০৪ সালের ১৪ই আগস্ট দুপুর তিনটায় চট্টগ্রাম চট্টগ্রাম CMH শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।।দাদা ভাইয়ের ডাইরী থেকে নেওয়া ১৯৭০ সালের ৬ তারিখ পশ্চিম পাকিস্তান হইতে পোস্টিং নিয়ে কুমিল্লা সামরিক হাসপাতালে আসলেন ৬ তারিখ হইতে ১২ তারিখ পর্যন্ত ছুটিতে ছিলাম/ছুটিতে থাকা কালীন আমি এবং আমার পরিবারের সবায় আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীকে ভোট দেই ডিসেম্বর মাসের ৩১ তারিখ ৩ মাসের ছুটি নিয়ে বাড়িতে আসি ত্রিশে মার্চ আমার ছুটি শেষ ছিল এই মার্চ মাসে আমাদের নিজ বাড়ি হইতে একুশ বাইশ মাইল দূরে অন্য থানা দিন আমার শ্বশুর বাড়ি বেড়াতে যাই ২৫শে মার্চ কাল রাত্রিতে ঘুম হইতে উঠিয়া রেডিও অন করলাম এক অবাঙালির গলার আওয়াজ শুনতে পেরে আমাদের বুঝতে বাকি রইল না বেলা দশটার সময় জরুরী এলাম শূনবার জন্য রেডিওর কাছে বসে রহিলাম তারপর যা শুনলাম মাথা ঘুরে গেল যাক গ্রাম আমার নিজের নয় কাউকে চিনি না জানি না তবুও দুইজন কলেজ ছাত্রকে ঢাকাতে যাহা হইতেছে বলিলাম আমাদের মা-বোনদের ইজ্জ ত বাঁচাতে হলে বঙ্গবন্ধুর হুকুম মতো মুক্তিযোদ্ধা সংগ্রাম কমিটি গঠন করব আজ বাংলার মানুষ মুক্তি চায়, বাংলার মানুষ বাঁচতে চায়, বাংলার মানুষ তার অধিকার চায়।সাত কোটি মানুষকে দাবায়ে রাখতে পারবা না। আমরা যখন মরতে শিখেছি, তখন কেউ আমাদের দমাতে পারবে না।প্রত্যেক গ্রামে, প্রত্যেক মহল্লায় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে সংগ্রাম পরিষদ গড়ে তোল। এবং তোমাদের যা কিছু আছে তাই নিয়ে প্রস্তুতথাকো। মনে রাখবা, রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরো দিব। এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়বো ইনশাল্লাহ্। এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু এই মন্ত্রে দীক্ষিত হয়ে (দুর্গাপুর রাধানগর আশুগঞ্জ ব্রাহ্মণবাড়িয়া )মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ গঠন করেন
আজ হইতে ট্রেনিং নিতে হইবে দুই ছাত্রনেতা আমার কথাই সাড়া দিল এবং ২৭ তারিখ হইতে ও দুর্গাপুর হাই স্কুল মাঠে প্রথম 22 জন কে নিয়ে ট্রেনিং দিতে শুরু করলাম পাঁচ ছয় দিনের ভিতরে ১১০ জনের উপরে চলে গেছে কাছে আর কোন এমন লোক ছিল না তাদের কিছু শিখার নিজেই তিন বেলা সকাল দুপুর বিকাল এই সময়ে ট্রেনিং দিতে রাখলাম এপ্রিল মাসের ১৪ তারিখ আশুগঞ্জ যখন এয়ার হামলা হইল এবং সেই গ্রামের প্রথম সেলিং হওয়াতে অনেক কয়েকজন লোক মারা গেল গ্রামের মেয়ে পুরুষ আশ্রয় খুঁজে অন্যত্র বেরিয়ে গেল আমি ২-৩ দিন এক মাজারে যাইয়া আশ্রয় নিয়েছিলাম সেখানে ঢাকা হইতে আগত একজনের কাছে জানতে পারলাম আমার ছোট বোনের স্বামীকে পাঞ্জাবিরা ধরে নিয়ে গেছে এবং হত্যা করেছে ছোট ভাই এনাম খা আর্মি লোক পশ্চিম পাকিস্তান হইতে আসবে মা-বাপের কাছে বুঝে শুনে যা কিছু করতে হয় করব বাড়ির উদ্দেশ্যে আশুগঞ্জ হইতে গ্রামের মধ্য দিয়ে বাড়ির দিকে রওনা হইলাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া হইতে পাছ মাল দক্ষিনে আমার বাড়ি আমি ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিদিন উত্তর দিকে এক রাস্তার কাছে 22 বেলুচ পাকিস্তান রেজিমেন্ট হাতে ধরা পরলাম শেষবারের মতো মা বাপকে দেখতেও পারলাম না এক ধৃত হইবার সময় আমার কাছে ৭৫০ টাকা ও রোমার ঘড়ি ছিল তাহা নিয়ে চলে গিয়াছে ।স্ত্রীর কাছে একশ টাকার নোট চার খানা দুইখানা প্রাইস বন্ড ছিল তাহা ব্যাংকে জমা দিতে পারে নাই ।খেতে যে ফসল হয়েছিল সেই সময় সেই সময় কামানের গোলা ব্যাংকার বানাতে নষ্ট করিয়া দিয়েছে ছোট ভগ্নিপতি মেরে ফেলেছে ছোট ভাই মুক্তি বাহিনীতে চলে গিয়েছে আমাকে খান সেনারা গ্রেফতার করিয়াছে এবং আমাদের বাড়িতে আনাগোনা করে পাকসেনাদের আনাগুনায় আমার বাবা হার্টফেল করে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করে
খানসেনাদের মার খাইয়া হাতের আঙ্গুলের ছোট ছোট হাড্ডি ভেঙ্গে যায় ।কোমরের ব্যথা নিয়ে বড় কষ্ট দিন কাটাচ্ছি বন্ধ সেলে রেখে চোখের জ্যোতি ও শরীরের ওজন ৩৬ পাউন্ড কমে গিয়েছে। যতদিন সেখানে ছিলাম কোন বেতন পাই নাই। ২৩শে এপ্রিল হইতে 597 এফ আই ইউনিটের পাক সেনারা আমার উপর অমানবিক অত্যাচার শুরু করে। ১১ই মে আমাকে গুলি করার জন্য হুকুম আসে, ওয়াজি উদ্দিন মারার। পাক সেনাদের ভূলঞমে ওয়াজি এর বদলে মজুদ্দিন কে ফায়ার করা হয় বা হত্যা করা হয়। জুলাই মাসের এক এফআই ইউনিটে পাঠায়। ৩০ পানচায় সেলে পাঠায়। সেপ্টেম্বর মাসে কয়েকজন পাক সেনা কয়েদ খানা চেক করে যখন আমাকে পাইলো তখন আমাকে চার্জশিট দাখিল করেন
Activity assisted the activities of the rebels and fought along with s against the troops of Pakistan army fighting the ribels in the area পাক সেনা আর্মি মেজর সীলমোহর দেওয়া।
(ক্রিয়াকলাপ বিদ্রোহীদের ক্রিয়াকলাপে সহায়তা করেছিল এবং ওই অঞ্চলে রিবেলদের বিরুদ্ধে লড়াই করা পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সৈন্যদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিল)
গ্রেফতারের তারিখ ২২ এপ্রিল 1971 মুক্তির তারিখ ডিসেম্বর ১৯৭১ ইং কোন কোন শিবির বা জেলে রাখা হয়েছিল
এক। ২২ এপ্রিল হতে ১ জুলাই পর্যন্ত কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্ট স্কুলে এফ আই ইউ এর হেফাজতে।
দুই। ২ জুলাই হইতে ২৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৩০ পাঞ্জাব রেজিমেন্ট ও ৫৩ ফিল আর্টিলারি শিবিরেতিন। ৩০ সেপ্টেম্বর হইতে ৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত ৩৯ বেলুস রেজিমেন্ট বদ্ধ সেলে।তাদের প্রশ্ন ছিল। ছোটবেলা হতে সমস্ত ইতিহাস । আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব এবং সবার ঠিকানা। ভোট কাকে দিয়েছো? তোমাদের এখানে ভোট প্রতিযোগিতায় কে পাশ করেছে ? আওয়ামী লীগের নেতাকে? কলেজের ছাত্র কে কে? আওয়ামী লীগের জন্য কত টাকা এবং দান চাউল সংগ্রহ করিয়াছো
মুক্তি ফৌজ কে কে ট্রেনিং দিয়েছো?
কার কার বাড়িতে মুক্তি ফৌজকে খাওয়াইত
ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে কোন বেঙ্গল রেজিমেন্ট ছিল?
কর্নেল কে?
ইন্ডিয়া হতে কোন কোন আর্মি অফিসার আসিয়াছিল
মুজিব যে ইন্ডিয়ার জেনারেল তুমি কি জানো কি না?
মুক্তি ফৌজদের কাছে কি কি অস্ত্র বা হাতিয়ার আছে?
কতজন পাঞ্জাবি বিহারী পুরুষ মেয়ে ও শিশুকে হত্যা করিয়াছো
কোন কোন মিটিংয়ে তুমি এটেন্ড করিয়াছো
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় তুমি কোথায় ছিলে এবং তোমার কি দায়িত্ব ছিল?
সংক্ষেপে শাস্তির বিবরণ
এক। বসিবার দিয়া বলতো তুমি যাহা যাহা করেছ লিখে দাও। লিখতে জানি না বললে দাঁড় করিয়া দিত
পরপর মারদোর কিল ঘুসি বুটের লাগতি ইত্যাদি নির্যাতন করতো
দুই। উলঙ্গ করিয়া দুই হাত উপরে একসাথে বান্ধিয়া দিতো
নিচে পা দুটো খোলা করিয়া চেয়ারের পায়ে এর সাথে বাধিত
এবং নাকে নরম জাগায় সেফটি পিন ঢুকাইয়া দিয়ে তাহাতে সুতা বাদিয়া জানালা বা অন্য কিছুর মধ্যে বেঁধে রাখত
দেওয়ালের ওপরে পা রাখিয়া হাতের সাহায্যে নিচে মাথা নিচু করে রাখি স্প্রিংয়ের চাবুক কাঠের রোল দিয়া মারধর করিত বেশিরভাগ পায়ের তলায় মার দিত। মুখের মধ্যে কাপড় দিয়া পায়খানার রাস্তায় রোলের মাথা ঢুকিয়া দিত।অন্ডকোষের ওপর মার দিত আর বলিত :- শালালোক সালমে চার বাচ্চা পয়দা কর্তা হেসাত। পুরুষাঙ্গের মাথায় জিহ্বার এবং আঙ্গুলের মধ্য বিজলি লাগানো হত শরীরে জায়গায় জায়গায় বিদ্যুৎ লাগাইতে যখন খান সেনারা মারিত। এবং মারিতে মারিতে পরিশ্রম হয়ে গেলো দুইজনকে সামনাসামনি দাঁড় করিয়া একজন অন্যজনকে থাপ্পড় লাগাইত ।পরে আবার জুতা নিয়া মারিতএকজন অন্যজনকে মারিত হতো স্কুল কলেজের ছেলে হলে উলঙ্গ অবস্থায় একজনের পিছনে অন্যজনকে লাগাইতে পুরুষে পুরুষে যেনা করিত।
:আমার সামনে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজের ছেলে হুমায়ুন ও ঢাকার আজিমপুরের আফাজ উদ্দিন শাহ এর ভাতিজা পারভেজ দশম শ্রেণীর ছাত্র তাদের ওপর অন্য লোক লাগাইয়া যেনা করিত ।আর তাদের বাধ্য হইয়া করতে হইত এবং খান সেনারা এরমধ্যে খুবই আনন্দ পেতো ।এবং কী জালিমদের এক সুবেদার আশরাফ সেও ছেলেদের খারাপ কাজ করি তো
পাহারাদাররা যখন খুশি ডাকাইয়া নিয়া বন্দুকে বাট দিয়া মারি তো পায়খানা যাবার সময় পাইকারি হারে মার মারিত ।যাহারা একটু বাইরে দাঁড়ায় থাকি তো তাদেরকে শুয়াইয়া পাছার মধ্যে খুব মার্ দিত আশেপাশের খানসানারা বলিত শালা লোক বাংলাদেশ বানাওজামার মধ্যে ভাত রুটি যাহা পাইতাম তাহা খাইতাম রোজার মধ্যে সন্ধ্যা যাইত আর বলি তো গাদ্দারলোক তোমাদের ভাইয়েরা জাহাজ ডুবাইয়া দিয়াছে আর পেশাব পায়খানার উপর নিক্ষেপ করি তো
মাসে ২-৩ বার যে ক্যান্টনমেন্টের আবর্জনা ফেলিত তাহাতে গোসল করাই তো। আপনাদের কাছে অনুরোধ এই ঘটনাটি বেশি বেশি শেয়ার করবেন এবং আমার দাদার মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট অন্ধভুক্ত করার জন্য চেষ্টা করবেন জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু আপনাদের সহযোগিতা আমার কাম্য ফোন নাম্বার যদি কোন কিছু ভুল হয়ে থাকে দয়া করে জানাবেনতারপর সেল হইতে 39 বেলুচ রেজিমেন্টে অন্ধ রুমে নিয়ে রাখে আমাকে একটা কক্ষে বন্দী রাখে এই কথা বলে যে অক্টোবর মাসে ৬ তারিখ কোর্টে যাইতে হইবে মুক্তিবাহিনীর কয়েকজন ছিল তারা বলিল শেখ মুজিবের সাথে বিচার হইবে যাক এরপর আল্লাহ আল্লাহ করে দিন গুনতে থাকি ও চক্ষু বুঝে অত্যাচার সহ্য করতে থাকি আটই ডিসেম্বর মিত্রবাহিনীর এয়ার আক্রমণে দিক বেদিক হইয়া আমাদের দরজা খুলে দে আমরা পাহাড়ে আড়ালে দুই গ্রাম থেকে সরে আসি এবং মিত্রবাহিনীর ও মুক্তিবাহিনী কাছে সমস্ত কথা খুলে বলি ৮ তারিখ হইতে মিত্র বাহিনীর সাথে ট্যাঙ্ক নিয়া আমরা রাতে কুমিল্লা সেনানিবাস আক্রমণ করিলাম চারদিন যুদ্ধ করার পর মিত্র বাহিনীর কমান্ডার আমাকে বলিল তোমার শহর মুক্ত হয়েছে, বাড়িতে যাইতে চাও আমি বলিলাম যাব ,তখন সংগ্রাম কমিটির লোকজন আওয়ামী লীগের যোদ্ধারা আমাকে যাবার বন্দোবস্ত করে দেয়। 13 ই ডিসেম্বর বাড়ি আসি বাড়ি এসে জানলাম ছোট বোনের স্বামী ও আমার পিতা এ দুনিয়াতে নাই এটাই হলো আমার যুদ্ধের ইতিহাস। তারপর মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেটেরপরিশেষে আমি সবাইকে বলব আমাকে সহযোগিতা করার জন্য আমার দাদা বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের আবেদন করেছিল কিন্তু তার উত্তর এখনো পাই নাই আমি আশা করি বঙ্গবন্ধুর মতো আমি আমার দাবি আদায় করে ছাড়বো ইনশাআল্লাহ জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু রুহুলা বিন জাভেদ জিসান বাইজিদ বোস্তামি চট্টগ্রাম।
মোঃ জাভেদ পারভেজ # মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়া মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কাজ করে। বাহিনীর কোন সদস্য মুক্তিযোদ্ধা কি না সেটা সেই বাহিনী ঠিক করে। আর কোন বাহিনীভুক্ত বাংগালী সদস্য যে কারনেই হোক না কেন বন্দি হয়ে থাকলে সেটা দেশে হোক আর পাকিস্তানে, তাকে সরকার এখনো মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়ার কোন ঘোষনা জারি করে নাই। অতএব অপেক্ষায় থাকো সরকার কোন সুযোগ না দেয়া পর্যন্ত।
আপনার নাম্বার টি দেন
জামাল হাকিম উপরে দেয়া আছে
মোঃ জাভেদ পারভেজঃ সেনাবাহিনী নামিয় মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকাভুক্তির সকল দায় দায়িত্ব সেনাবাহিনীর, অতএব সেনা সদরে আবেদন নিবেদন করলে তারা সম্মতি দিলে বাহিনীভুক্ত গেজেটে নাম আসতে পারে।
আমার বাবার নাম বামুস সনদ এর তালিকায় আছে। এখন কিভাবে আবেদন করতে পারি?
Md Mamunur Rashid # জামুকায় যোহাযোগ করে তাদের পরামর্স নিতে পারো।
জলংগি মুক্তিযোদ্ধা ক্যাম্প সম্পর্কে কোন তথ্য জানা যাবে কি ?
আস সালামু আলাইকুম।
জলংগি মুক্তিযোদ্ধা প্রশিক্ষন ক্যাম্প সম্পর্কের কোন তথ্য জানা যাবে কি?
পারভেজ # এভাবে কোন তথ্য জানার কোন সুযোগ বা ব্যবস্থা নাই।
আমার বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা। কোনো ডকুমেন্ট নেই। শুধু একটি আইডি কার্ড আছে। কোথায় যোগাযোগ করবো। 01997873634 whatsapp e bolen plz
Bishal Chowdhury আরো বিস্তারিত জানা স্বাপেক্ষে পরামর্স দেয়া যেতে পারে।
MD ARMAN MD ARMAN আপিলের রেজাল্ট এর জানার উপরে নির্ভর করছে, এখানে প্রশ্ন করে কোন লাভ নাই।
যারা বাংলাদেশে ট্রেনিং করে এবং যুদ্ধ করেছে তাদের তালিকা দয়া দেয়া যাবে কি. বিশেষ করে টাঙ্গাইল জেলা
Md. Mahbubul Hassan তাদের কোন প্রমানক তালিকা নাই, অর্থ্যাৎ তাদের মুক্তিযোদ্ধা হিসাসে কোন দলিল পত্র নাই. যা দিয়ে তারা মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে স্বিকৃতী পাবে।
মৃত আব্দুর রাজ্জাক সিরিয়াল নাম্বার ২৮০২২
কিন্তুু তার নাম টা কি ভাবে ভারতীয় লিষ্টে খুজে পাবো কেউ যদি যানেন প্লিজ একটু জানাবেন।01874529089
Tajibul hasan সাইটে সব গুলো ভারতীয় তালিকা দেয়া আছে, ডাউনলোড করে মনের খুশিতে নাম খুজে দেখতে পারো।
স্যার আমার নানা একজন মুক্তিযুদ্ধা ছিলেন তার নাম মোঃ আলতাফ প্রা তিনি মুক্তিযুদ্ধের সাথে যুক্ত থেকে মুক্তি যোদ্ধা নামক পদক পায়নি তার মিত্যুর সময় পযন্ত একটা চাওয়া ছিলো তার এই কাজ টা যেনো আমরা পূন্যের জন্য আপনার কাছে আকুল আবেদন জানাই
md.Ibrahim শুধু মাত্র এইটুকু তথ্যের উপরে র্নিভর করে কোন কিছু জানানো সম্ভর না।
আমার বাবা পাকিস্তান কারাগারে বন্দি ছিলেন ৪ বছর। এই ৪ বছর আমার বাবার জীবনে প্রতি ঘন্টায়,প্রতি মিনিটে মৃত্যু ভয়ে বাঁচতে হয়েছে। আমার বাবার মুখে শুনেছি তাঁর ওই সময়ের কথা। একদিন ওই দেশের এক লোকের সাথে আামার বাবার কথা কাটাকাটি হয়, এক পর্যায়ে আামার দেশ,আমার দেশের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে মন্দ কথা বলার কারনে আমার বাবা তাকে আঘাত করেন।সে কারনে আামার বাবা কে ৭ দিনর সাজা ভোগ করতে হয়েছিলো। একদিন বাবার অস্ত্র, ইউনিফর্ম জমা নেয়া হয় সেদিন বাবা বুঝেছিলেন কিছু একটা সমস্যা হয়েছ। কিন্তু কি হয়েছে সেটা বুঝতে পারেননি। আবার বাবা এটাও ভেবেছিলেন যে, তিনি একটা লোককে মেরে মাথা ফাঁটিয়ে দিয়েছেন বলে হয়তো আরও সাঁজা দিবে। এর মধ্যে একটা বড় গাড়ি এসে অনেককেই গাড়ি বোঝাই করে নিয়ে যায়। আবার খালি গাড়ি আসে আবা বোঝাই করে নিয়ে যায়। আমার বাবা ভেবেছিলেন হয়তো সবাইকে নিয়ে মেরে ফেলা হচ্ছ। একসময় আমার বাবাকেও তোলা হয় সেই গাড়িতে, আমার বাবা তখন ভাবছিলেন আর কাঁদছিলেন আর বোধ হয় দেখা হবে না মায়ের মুখ, বাবার আদর আর পাওয়া হলো না, দেখা হলো না মায়ের মুখের হাঁসি। নেওয়া হলো না বাবা মায়ের দায়িত্ব। ভাবতে ভাবতে বাবাদের গাড়ি চলে আসে লায়েরপুর কারাগারে। ওখানই বন্দি হিসেবে থাকতে হয় দীর্ঘ ৪ বছর। প্রতি মূহুর্তেই মৃত্যু ভয় নিয়ে বাঁচতে হয়েছিলো আমার বাবাকে। জানি না কোনো সম্মাননা বাবা পাবেন কিনা। আামার চোখে আমার বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা।
Shamima সরকার শুধু মাত্র যারা প্রশিক্ষন নিয়ে স্বক্রিয় ভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন, তাদের কেই শুধুমাত্র মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে স্বিকৃতী দিচ্ছে এবং সম্মানিত করছে। পাকিস্তানে বন্দি রা যেহেতু মুক্তিযুদ্ধে কোন অবদান রাখেনি তাই তাদের কে কোন স্বিকৃতী দিচ্ছে না।
Dear Mr Kashem,
My father was a FF. Applied from USA after 50 years through through foreign ministry.
Interview done by DC, AC Land and Social Service ministries at permanent address and in WhatsApp.
Recently, gazette published his name after 2 and half years.
My parents are sick. Can’t travel. How he should proceed to get Certificate, Smart card and remuneration?
Appreciate your response.
Akif Rahim এর সব গুলো কাজই স্বশরীরে হাজির হয়ে করা লাগে মুক্তিযোদ্ধাদের।
আামার মামা ভারতের তিস্তা ক্যাম্পে ৮ নং প্লাটুন এ যুদ্ধের ট্রেনিং করেছিলেন,উনাকে কাগজপত্র দেয়া হয়েছিল,উনি সেই সকল কাগজপত্র দিয়ে জাহাজে চাকরি নিয়েছিলেন,জাহাজ থেকে উনি কানাডায় চলে গিয়েছিলেন,কানাডায় চলে যাওয়ার পর তিনি কাগজপত্রগুলো ফেলে দিয়েছিলেন,এখন ওনার কাছে কোনো ডকুমেন্ট নাই,ভারতীয় তালিকায় ও ওনার নাম পাইনি। তিস্তা ক্যাম্পের তালিকা কোথাও পাব? এখন কি উপায় আছে?
MOHAMMAD IMRAN HOSSAN তিস্তা ক্যাম্প নামে আলাদা ভাবে কোন ভারতীয় তালিকা নাই। ভারতীয় তালিকা টা সব গুলো হায়ার ট্রেনিং ক্যাম্প এর সম্বনয় তৈরী। অতএব সব গুলা ভারতীয় তালিকায় চোখ বুলাতে হবে।
ভারতীয় তালিকার (তিস্তা) এর কোন তালিকা আছে? আমার বড় মামা ভারতের তিস্তা সেক্টরে ৮ নং প্লাটুন এ যুদ্ধের ট্রেনিং নিয়েছিলেন, উনার কাছে যে কাগজ পত্র ছিলো, তা দিয়ে উনি জাহাজে চাকরি নিয়েছিলেন, এবং জাহাজ থেকে কানাডা চলে গিয়েছিলেন, কানাডায় কাগজপত্র কোথায় রাখছেন, তা ভুলে গিয়েছেন, এখন কি করা যায়?
MOHAMMAD IMRAN HOSSAN
মোহাম্মদ ইমরান হোসেন
ভারতীয় তালিকা (তিস্তা) নামে সরকার স্বিকৃত কোন তালিকা এখন পর্যন্ত নাই।
১১৯০ গেজেট,লালবার্তা,,,কত সালে প্রকাশিত হয়,,, বললে উপকৃত হবো
Israfil ২০০৩ সাল থেকে গেজেট প্রকাশ হওয়া শুরু হয়, মুক্তিবার্তা ০২-১২-১৯৯৮ থেকে প্রকাশ হওয়া শুরু হয়, যা শেষ হয় ০৭-০৬-২০০১। এটা প্রথমে মুক্তিবার্তা যা পরে ২০১০ সালে লাল হিসাবে উন্মুক্ত হয়।
“আসসালামুলাইকুম”
আমার বাবা নাম লাল মুক্তির বার্তায় আছে !
কিন্তু এখনও গেজেট বুক্তি হয়নি !!
আমার বাবার নাম কি ভাবে গেজেট বুক্তি করা যাবে যদি একটু সঽযোগিতা করতেন !!
12/jun/2022
Rubel Ahmed যদিও মন্ত্রণালয়ে লাল মুক্তিবার্তা কে গেজেট ভুক্তির কার্যক্রম বন্ধ, তারপরেও আবেদন করে দেখতে পারো।
আমার বাবা একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা যেটা এলাকার সবাই জানে, বাবা ৯ং সেক্টরে যুদ্ধ করেন, তিনি ভারতের আগরতলায় ট্রেনিং নেন, যার নং (০১৯৫)
পরবর্তীতে দেশ স্বাধীন হওয়ার কিছুকাল পর আমাদের বাসায় আগুন লাগে ফলে বাবার সব ডকুমেন্টস পুড়ে যায়। এরফলে বাবার মুক্তিযোদ্ধা আর হয়ে ওঠা হয়নি, সর্বশেষ ২০২০ সালের বাছাইয়ে খ তালিকাভুক্ত হন,বাবার স্বাক্ষী ছিলো এমনকি একজন বীরবিক্রম এর প্রত্যয়ন পর্যন্ত ছিলো ।তারপরও কোনো এক অজানা কারণে তিনি মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি পান নি। বাবা কিছুদিন আগে প্রয়াত হন। এমতাবস্থায় আমাদের কি করনীয় আছে, জানালে কৃতজ্ঞ থাকবো
Enam Ahmed জামুকায় আপিল আবেদন করো।
লাল মুক্তিবার্তা কত তারিখে প্রকাশিত হয়েছে। দয়া করে সঠিক তারিখটি জানালে খুবই উপকৃত হব। কারণ বাংলাদেশ ব্যাংকে সার্কুলার হয়েছে। সেখানে মুক্তিবার্তা নং, গেজেট নং এবং তারিখ চাওয়া হয়েছে।
Pdf koi pabo?
আসসালামু আলাইকুম
আমার বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা। ভারতীয় তালিকা সহ সকল প্রচলিত দলিলে ওনার নাম আছে। আমি আমার পিতার ভারতীয় তালিকায় নামের সপক্ষে কোনো লিখিত প্রত্যয়ন পত্র বা সনদ সংগ্রহ করতে চাচ্ছিলাম।কোথাও থেকে ভারতীয় তালিকায় নাম থাকা প্রসঙ্গে সনদ বা প্রত্যয়ন প্পত্র দেওয়া হয় কিনা, কেউ দয়া করে একটু বলবেন?
Abid kabir আগারগাওঁ মুক্তিযুদ্ধ যাদুঘরে স্বশরীরে গিয়ে যোগাযোগ করো, তাহলে একটা ভারতীয় তালিকার পক্ষে একটা প্রমাণক পেতে পারো। যদিও সেই প্রমাণক দিয়ে কোন কাজ হবে না। কাজ হবে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের ওয়েব সাইট থেকে সংগ্রহ করলে।
বেসামরিক গেজেট এ কি ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা থাকা সম্ভব। আমার জানামতে লোকমুখে শোনা একজন ভূয়া মুক্তিযুদ্ধা আছে।তিনি হঠাৎ 2006 সাল থেকে নিজেকে মুক্তিযুদ্ধা বলে পরিচয় দেন।এটা কি প্রমান করা সম্ভব যে উনি একজন ভূয়া। তাছাড়া তিনি যেখানে বসবাস করেন সেখানকার 95% মানুষ ওনাকে ভূয়া বলে জানেন।।
বেসামরিক গেজেট এ কি ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা থাকা সম্ভব। আমার জানামতে লোকমুখে শোনা একজন ভূয়া মুক্তিযুদ্ধা আছে।তিনি হঠাৎ 2006 সাল থেকে নিজেকে মুক্তিযুদ্ধা বলে পরিচয় দেন।এটা কি প্রমান করা সম্ভব যে উনি একজন ভূয়া। তাছাড়া তিনি যেখানে বসবাস করেন সেখানকার 95% মানুষ ওনাকে ভূয়া বলে জানেন।।।।প্লীজ স্যার জানাবেন
Alif তোমার জানা মতে আর শোনা কথার কোন গুরুত্ব নাই, গুরুত্ব আছে ঐ এলাকার মুক্তিযোদ্ধাদের, যদি তারা মনে করেন ঐ বিশেষ ব্যাক্তি অমুক্তিযোদ্ধা বা ভুয়ো, তাহলে তারা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে অথবা জামুকায় নিদ্ধারিত ফর্মে আবেদন করলে যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত আসবে, অতএব এটা নিয়ে তোমার না ভাবলেও চলবে।
যুদ্ধকালীনসময়েআমারপিতা১ নং সেক্টরেআঞ্চলিককমান্ডারমীরশওকতআলীএবংগ্রুপকমান্ডার ডাক্তার পাচঁকড়িদাস এর অধীনে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকরেন। আমারপিতারনিকটমহানমুক্তিযুদ্ধেরসর্বাধিনায়ককর্নেলআতাউলগনিওসমানী কর্তৃক স্বাক্ষরিত“স্বাধীনতাসংগ্রামেরসনদপত্র”রয়েছে, যারক্রমিক নং- ২৫১২৩৯। এছাড়াও মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ট্রেনিং এর স্থান,যুদ্ধের স্থান ও বিবরণসংযোজিতআপিলফরমেউল্লেখকরাআছে। দেশ স্বাধীনহওয়ার পর এ যাবতআমারপিতাঅনেকবারতাহারনাম মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় গেজেটভুক্ত করারজন্য উপজেলাকমান্ডারেরপ্রত্যয়ণপত্রসহযথাযথ কর্তৃপক্ষেরমাধ্যমে আবেদনকরারপরও দুর্ভাগ্যবশত: অদ্যাবধিআমারপিতারনামমুক্তিযোদ্ধার তালিকায়গেজেটভুক্ত হয় নি।
উল্লেখ্য যে, ইতিপূর্বেকমান্ডকাউন্সিল কর্তৃক গঠিতরাঙ্গুনিয়াউপজেলাযাচাইবাছাইকমিটিরঅনুষ্ঠিতসভায়দুর্ভাগ্যবশত: খবর নাপাওয়ারকারণেআমারপিতাউপস্থিত হতেপারেনাই।
দুঃখেরবিষয়এই যে, গত ১২/০১/২০১৯ ইংসনেআমারপিতাশ্বাসকষ্টজনিতকারণে মৃত্যুবরণকরেন। তিনিএকজনসক্রিয়মুক্তিযোদ্ধা হয়েওসরকারের দেওয়া কোনপ্রকারসুযোগসুবিধানা পেয়েবুকভরাকষ্টনিয়েপরলোকগমনকরেন। ইতিপূর্বেআমরা দুইভাইউচ্চশিক্ষাগ্রহণকরেও মুক্তিযোদ্ধা কোটায় কোথাওআবেদনকরতেপারিনি। বর্তমানেআমারমাহাঁটুব্যথা,চোখেরছানী রোগ,চর্ম রোগ(সোরিয়াসিস) সহনানাবিধবার্ধক্যজনিত রোগেআক্রান্ত। আমার কর্মস্থল ঢাকাহওয়ায়, অসুস্থমাকেনিয়েবর্তমানেপরিবারসহঢাকায়বসবাসকরছি।
উল্লেখ্য যে, সম্প্রতিআমিমুক্তিযোদ্ধাদের ভারতীয়তালিকাসংগ্রহকরিএবংউক্ত ভারতীয়তালিকায়আমারপিতারনামপৃষ্ঠা নং-০৬ এবংসিরিয়াল নং- ১৩৮এ অন্তভর্‚ক্ত আছে।
Rubal Kar , উপরে আমার মোবাইল নং দেয়া আছে সেটার মাধ্যমে আমার তোমার বাবার ভারতীয় তালিকার পাতার এটা ছবি তুলে পাঠাও, তারপরে আমি জানাবো কি করতে হবে।
আসসালামু আলাইকুম,, শ্রদ্বেয় আংকেল,, সম্মান রেখে একটা কথা জানতে চাই,, আমার বাবার বেসামারিক গেজেট আছে,,জানুয়ারি মাস পর্যন্ত ভাতা পেয়েছি,, হঠাৎ করে পরের ভাতা বন্ধ হয়ে গেছে,, এটার কারন টা কি,, কিভাবে সমাধান করা যায় একটু বলবেন পিল্জ,,আমাদের এম আই এস ও হাইড করা হয়েছে
মোঃ জসিম সিংগেল গেজেট হওয়ার কারনে এমন টা হয়েছে, ফেবরুয়ারী২০২১ তারিখের যাচাই-বাছাই হয়ে থাকলে আর “ক” পেয়ে থাকলে ভাতা, এম আই এস সমন্বিত তালিকা আবার চালু হবে।
আমার কাছে আমার পরিচিত এক জনের মুক্তিযোদ্ধা প্রশংসাপত্র আছে
এখন আমার কি করনীয়
তিনি কী ভাতা বা সনদ পাবে ।
আসসালামু আলাইকুম স্যার
আমার বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা। তিনি ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের অন্তর্গত বাগমারা ট্রেনিং সেন্টারে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত একজন মুক্তিযোদ্ধা। প্রশিক্ষণ শেষে আমার বাবা মাদারীপুর-১ (মাদারীপুর,কালকিনি,রাজৈর) এলাকায় পাক সেনাদের বিরুদ্ধে সম্মখু যুদ্ধ করেছেন।যুদ্ধ শেষে মাদারীপুর-১ এলাকার ২য় কমান্ডার খলিল বাহিনিখ্যাত খলিলুর রহমানের নিকট অস্ত্র জমা দেন।তারপর ওনারা আমার বাবাকে রাজৈর থানা ক্যাম্পে পাঠিয়ে দেন।উল্লেখ্য আমার বাবা যুদ্ধে আহত হন।বাবার ক্ষতস্থানে ইনফেকশন হয়ে যায়।তারপর ওনাকে তৎকালিন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের চিঠিসহ কেন্দ্রীয় মুক্তিযোদ্ধা হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।এরপর আমার বাবা গ্রামের বাড়ি চলে যান।আমার বাবার কাছে একটি সাময়িক সনদপত্র আছে যা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে ৩ জুন ২০০৫ তারিখে ইস্যু করা হয়।এটি মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তৎকালিন সচিব এবং মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তৎকালিন প্রতিমন্ত্রীর স্বাক্ষর সম্বলিত। যার সনদ নং ম-৮৪৭৪৮। এছাড়া আমার বাবার সাথে মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করা ৫জন সহযোদ্ধার নাম,ঠিকানা,মোবাইল নম্বর,মুক্তি সনদ নং আছে।যাচাই বাছাইয়ের জন্য প্রয়োজন হলে সবকিছুর ছবি দিতে পারব।
আমার বাবা সহজ সরল মানুষ ভেবেছিলেন নিজের জীবন বাজি রেখে দেশকে শত্রুমুক্ত করেছেন।বীর মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় ওনার নাম থাকবেই।কিন্তু বাবার নাম নতুন তালিকায় নেই।মুক্তিযোদ্ধার তালিকা যাচাই করে কি দেখা যায়না আমার বাবার দেয়া তথ্যগুলো?আমার বাবার অনেক বয়স হয়েছে।যদি সহযোগিতা পেতাম অনেক খুশি হতো আমার বাবা।
Nusrat Fowzia আমার উপরে দেওয়া মোবাইল নম্বরে ফোন করলে কিছু প্রশ্নের উত্তর জানতে পারলে, আমার পক্ষে সমাধান দেয়ার চেস্টা করা সহজ হবে।
আপনি ডকুমেন্টস সহ জোরালো চেষ্টা করেন।
হবে ইনশাআল্লাহ, আমার বাবার একই রকম সার্টিফিকেট এবং আমরা আপডেটেড মিস রিপোর্টে অন্তর্ভুক্ত
আমার বাবা একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা, তিনি ৯নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন। ওনার নিকট নিম্নোক্ত কাগজগুলো আছেঃ
১. স্বাধীনতা সংগ্রামের সনদপত্র (মহম্মদ আতাউল গনী উসমানী কর্তৃক)
২. Bangladesh Armed Forces (9 Sector) Certificate
৩. বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ এর কমান্ডার কর্তৃক প্রত্যয়ন পত্র (উপজেলা, জেলা ও কেন্দ্রীয় কমান্ড তিনটিই)
৪. লাল বই (মুক্তিবার্তা)-০৬০৬০৩০০৯৩, বরগুনা জেলা, বেতাগী উপজেলা
৫. বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, নভেম্বর ২২, ২০০৫ এর ৮৪৪ নং
৬. মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রদত্ত সাময়িক সনদপত্র ( সনদ নং- ম-১৬৫৪০৪)
৭. জামুকা কর্তৃক উপজেলা বীর মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই কমিটির প্রতিবেদন এ গৃহীত হওয়ার কপি এবং ওয়েবসাইট (জামুকা) এ উপজেলাওয়ারী তালিকায় নাম
২০১৩ সালে একটি ষড়যন্ত্রমূলক ঘটনার জেরে NSI কর্তৃক উনার সনদগুলো বাতিল ঘোষণা করা হয়, এর পরিবর্তে আমরা উচ্চ আদালতে রীট করি এবং মহামান্য আদালত NSI কে পুনঃতদন্ত করতে নির্দেশ দিয়ে মামলা নিস্পত্তি করে দেন, যা আজ অবধি NSI জবাব দেয়নি।
এর পর বিভিন্ন সময় জামুকা কর্তৃক যে সব তদন্ত হয় তাতে আমরা উপস্থিত হই এবং জামুকা কর্তৃক যে সকল তথ্য প্রমানাদি দেয়া প্রয়োজন তা প্রদান করি ( সহমুক্তিযোদ্ধা ৩ জনের জবানবন্দি সহ) এবং যাচাই বাছাই লিস্ট এ তিনি অন্তর্ভুক্ত হন।
কিন্তু মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রদত্ত লিস্ট (ওয়েবসাইট) এ এখনো নাম বা তার তথ্য আসে নাই। আমার বাবা ২০১৯ সালে মৃত্যু বরন করেন এবং তার পেনসন সহ সকল পাওনা রহিত আছে, শুধু মাত্র এই নাম পুনর্বহালের জন্য। এখন আমাদের করণীয় কী?
Mehedi Hasan Peas আমাকে আমার উপরে দেয়া ফোন নম্বরে ফোন দাও।
আস্সালামু আলাইকুম, Uncle আমি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান, আমার বাবার গেজেট নম্বর আছে, গেজেট ২০১৬ সালের, লালমুক্তি বার্তা আছে, MIS ও আছে। তার পরও গত ফেব্রুয়ারি মাসের ভাতা পাই নাই এবং সরকার যে নতুন সমন্বিত খসড়া তালিকা করেছে তাতে আমার বাবার নাম আসেনাই। সবকিছু থাকার পরও সমন্বিত খসড়া তালিকায় নাম না থাকার কারণ কী বুঝলাম না। আমি মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করেছিলাম তারা বলল কিছুদিন অপেক্ষা করেন। ফেব্রুয়ারি এবং মার্চের ভাতা এক সাথে পেয়ে যাবেন। আমার প্রশ্ন হলঃ সরকার যে ২৬শে মার্চ চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করবে তাতে যদি নামা না আসে তাহলে করণীয় কী?
মোঃ হুমায়ূন কবির মন্ত্রণাল থেকে যখন অপেক্ষা করতে বলেছে, তখন অপেক্ষা করো, তবে সমন্বিত তালিকায় যখন নাম আসে নাই, তখন কতোদিন অপেক্ষা করতে হতে পারে, সেরকম কোন ধারনা নাই। সমন্বি তালিকায় নাম থাকায় ভাতা বন্ধ হয়েছে।
MD Alauddin ২ নং সেক্টর হিসাবে পাওয়া যাবে না। তোমার প্রয়োজনিয় নাম টা টোটাল ৩১ হাজারের মধ্যে একটা একটা করে খোজ করতে হবে। আর তালিকাটা সা্টেই দেয়া আছে।
আমার বাবা একজন মুক্তিযুদ্ধা কিন্তু আমার বাবা কোনো কাগজ পাইনাই আমি এখন কি করতে পারি একটু বলবেন
আমার বাবা নাম আবুল কাসেম মিয়া, গ্রাম দৌলতপুর,উপজেলা মুরাদনগর,থানা বাংগরা,জেলা কুমিলা|
মাইন উদ্দিন # প্রমানক আর স্বাক্ষী ছাড়া কোন ভাবেই তোমার বাবাকে মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে তালিকাভুক্ত করাতে পারবে না। আর নতুন আবেদন করার কোন সুযোগ বর্তমানে নাই, সরকার যদি পরে কখনো সুযোগ দেয় তখন চেস্টা করো।
আপনার দাদার নাম কি জানান দেখি কি করতে পারি
Anisur Rahman নিজের চরকায় তেল দিলে খশি হবো। এখানে পন্ডিতি ফলানোর কোন সুযোগ নাই।
MD Alauddin # ভারতীয় তালিকা (সেক্টর) কোন সেক্টর হিসাবে আলাদা করে নাই, ভারতীয় তালিকা (সেক্টর) টার ভিতরে ছড়ানো ছিটানো ভাবে ৩১ হাজার জনের নাম আছে, আগাগোড়া খুজতে হবে একদম প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত, এবং এই খোজা ছাড়া আর কোন বিকণ্প নাই।
২নং সেক্টর ভারতীয় তালিকা কি বাবে পাবো
MD Alauddin # ভারতীয় তালিকা (সেক্টর) কোন সেক্টর হিসাবে আলাদা করে নাই, ভারতীয় তালিকা (সেক্টর) টার ভিতরে ছড়ানো ছিটানো ভাবে ৩১ হাজার জনের নাম আছে, আগাগোড়া খুজতে হবে একদম প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত, এবং এই খোজা ছাড়া আর কোন বিকণ্প নাই।
(আমার বাবা এক জন মুক্তিযোদ্ধা। তিনি এখনো বেচে আছেন)
আমি ১৯৭১ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ডাকে মহান মুক্তিযুদ্ধ তথা বাংলাদেশকে স্বাধীন করার লক্ষ্যে ভারতের বালুঘাট, পশ্চিম দিনাজপুর, কাটলা যুব অভ্যর্থনা প্রশিক্ষন ক্যাম্পে মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে ২২ বছর বয়সে যোগদান করে প্রশিক্ষন গ্রহন করি (ক্যাম্পে ভর্তির তালিকা সিরিয়াল নং ২২৪৮, তারিখ ৩০/০৮/১৯৭১ইং)। অতঃপর পরবর্তিতে আমাকে সেখান থেকে উচ্চতর প্রশিক্ষনের জন্য ভারতের বালুঘাটস্থ পতিরাম ক্যাম্পে পাঠানো হয় এবং পরবর্তিতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে সরাসরি/পরোক্ষ ভাবে সাহায্য সহযোগিতা করি। ভারতের কাটলা ক্যাম্প এর ক্যাম্প ইনচার্জ হিসাবে দায়িত্বরত ছিলেন মেজর জেনারেল আ.ল.ম ফজলুর রহমান। ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর দেশ স্বাধীন হওয়া পর্যন্ত সেখানে দায়িত্ব পালন করি।
স্বাধীনতা যুদ্ধের পর আমি দীর্ঘদিন বিএসসি শিক্ষক হিসাবে শিক্ষকতা করি তার সর্বশেষ জনতা ব্যাংকের চাকুরী থেকে অবসর গ্রহণ করি। বিভিন্ন কারন বশত যোগাযোগ করতে না পারায়, মুক্তিযোদ্ধা হিসাবে আমার নাম কোন ধরনের গেজেটে প্রকাশিত হয়নি বলে জানতে পারি এবং পরে বিভিন্ন জায়গায় যোগাযোগ করে ব্যর্থ হই এবং তা মুক্তি বার্তা (চুড়ান্ত মুক্তিযোদ্ধা তালিকার লাল বই) সহ বাংলাদেশে সরকার কর্তৃক প্রকাশিত মুক্তিযোদ্ধা তালিকায়ও নাম লিপিবদ্ধ হয় নাই। (আমার বাবার কথা গুলো অিামি তার ছেলে হিসেবে লিখলাম) কাটলা ক্যাম্পের লিষ্ট আমার কাছে আছে কিন্তু অন লাইনে কোথাও পাচ্ছি না। ঔই ক্যাম্পের ৯০ ভাগ সবাই গেজেটে অর্ন্তভূক্ত। আমার বা আমার করনিয় কি ? জানালে উপকৃত হবো। ধন্যবাদ
আমার বাবা এক জন মুক্তিযোদ্ধা। তিনি এখনো বেচে আছেন।অনেক জায়গায় খুঁজাখুঁজি করেও তাহার কোন সার্টিফিকেট পাই নাই। কোথায়
যাবো কার কাছে যাবো জানালে উপকৃত হবো। বাবার নাম মফেজ আলী তাহার পিতা আঃ জব্বার গ্রাম উজান ঘাগড়া পোষ্ট চড় ঘাগড়া। সদর ময়মনসিংহ
MANIK তোমার বাবার কোন তালিকায় নাম আছে কি ?? থাকলে সেই তালিকার নাম জানাও। তালিকা বা গেজেটে নাম না থাকলে সনদপত্র সহ কোন কিছুই পাওয়া যায় না।
আসসালামু আলাইকুম স্যার আমি শেখ রেহানা বলছি আমার বাবা একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা মোঃ শাহজাহান চৌধুরী পিতা মৃত দুদুমিয়া গ্রাম্য রতনপুর ইউনিয়ন শিবপুর উপজেলা ভোলা সদর ভোলা আমার বাবার নাম বরিশাল জেলা বিভাগে ভোলা জেলায় 266 নাম্বার সিরিয়ালে আছেন বাবার মুক্তিযুদ্ধের লিস্টের নাম থাকা সত্বেও এবং সকল সনদ সহযোদ্ধার প্রত্যায়ন পত্র বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের প্রত্যয়ন পত্র এবং উনার তালিকায় আছে বাট উনি মারা যাওয়ার আগে কোন সার্টিফিকেট কোন সনদ কোন কিছুই পাননি বর্তমান আমার বাবা মারা যান 2021 সালের এপ্রিল মাসে এবং মারা যাওয়ার আগে আমার বাবার আমাদের বলে গেছেন যে ওনার মনে অনেক কষ্ট একটাই দুঃখ যে উনি ওনার দেশের জন্য এত কষ্ট করা সত্ত্বেও উনি ওনার সার্টিফিকেট না নিজ হাতে ধরে একটু দেখে যেতে পারেনি তাই উনি মারা যাওয়ার আগে আমাদের কাছে সকল কাগজপত্র দিয়ে গেছেন এবং বলে গেছেন যে ভাবেই হোক যেন উনার এই মুক্তিযোদ্ধার সার্টিফিকেট আমরা কিভাবে পাব বর্তমান আমাদের পরিবার খুব অভাব অনটনের মধ্যে দিন যাপন করছেন আমার মা খুবই অসুস্থ আমরাতো সার্টিফিকেট পাইনি কোথায় গেলে পাব কিভাবে পাব দয়া করে যদি আমাদের একটু পরামর্শ দিন চির কৃতজ্ঞ থাকব আমাদের বর্তমানের সার্টিফিকেটটা খুবই জরুরী আমাদের পরিবারের জন্য বর্তমানে আমাদের পরিবারের আয় করার মতো কেউ নেই আমার মা খুবই অসুস্থ ফ্যামিলির সবাই খুব,ই কষ্টের মধ্যে জীবন যাপন করছি
দয়াকরে আপনার কাছে বিনীত অনুরোধ আমাদেরকে একটু সাহায্য করুন কিভাবে আমরা পেতে পারি ধন্যবাদ আসসালামু আলাইকুম
Shak Rahana কি কাগজ পত্র আছে ওনার সেটা না দেখে কোন পরামর্স দেয়া সম্ভব না। উপরে আমার মোবাইল নম্বর দেয়া আছে, ফোন করলেও প্রাথমিক ধারনা করে করেও হয়তো সমাধান বলতে পারবো।
Amar baba o ekjon freedom fighter kintu tar certificate harea gese. Ekhon ki korbo amar jana Nay. Varotio Lal boi e tar nam chilo. Mosaddek Hossain. Baba-wahab farazi
Morsalin Farazi Tushar মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের ওয়েব সাইট থেকে প্রমানক সংগ্রহ করো, আর বর্তমানে দেশে কোন সনদ প্রচলিত নাই।
ভাই আমার পিতার বীর বিক্রম মান্নানের সনদ অস্ত্র জমা রাখার কাগজ আছে ২০১৭ সালে কি তালিকায় আসে ২০২১ সালে আবার বাতিল করে আমি জামুকায় আপিল করেছি এখনও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।কি করনিয় । জেলা ফরিদপুর উপজেলা আলফাডাঙ্গা
MD ARMAN MD ARMAN জামুকায় আপিল এর খবর জানা যাবে এখানে এমন আজগুবি চিন্তা ভাবনা হয় কি করে বুঝলাম না।
স্যার,
Mis এ আমার নানার গেজেট আসে । তিনি ভাতাও পাচ্ছেন।লাল মুক্তিবার্তার কাগজ আছে।অনলাইনে নানার আগের এবং পরের লালমুক্তিবার্তা আছে।নানার লালমুক্তিবার্তা নম্বর ০৩১৭০৩০১৩৭।অনলাইনে ০৩১৭০৩০১৩৬ এবং ০৩১৭০৩০১৩৮ আছে ০৩১৭০৩০১৩৭ নাই, এক্ষেত্রে কি করলে অনলাইনে এবং Mis এ তার লালমুক্তিবার্তা নম্বর আসবে।দয়া করে একটা সমাধান দিবেন।
MD Faridul Islam তোমার নানার নাম মুক্তিবার্তা লাল এ নাই, তাই অযথা খোজাখুজি করে সময় নস্ট করা ঠিক না। আর অন্য কেও বিরক্ত করা ঠিক না, এর আগেও তোমার সাথে কথা হয়েছে আমার।
Sir amar babar nam MD. Mosaddek Hossain. Baba:Wahab Farazi. Tar sonod harea felese. Varotio Lal boi e tar nam silo.Tamabile juddo kore captain raw er under a. Please help.
Morsalin Farazi Tushar # বাংলাদেশে ভারতীয় লাল নামে কোন তালিকা নাই। তালিকার নাম সঠিক ভাবে জানাও। আর বর্তমানে কোন বীর মুক্তিযোদ্ধারই সনদ চলমান নেই। প্রয়োজনও পড়ছে না।
এই ওয়েবসাইট টি তৈরী করার জন্য আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
আমার বাবা একজন বীরমুক্তিযোদ্ধা। উনি ভাতাভোগী। আমার বাবার সেনাবাহিনী গেজেট এবং ভারতীয় গেজেট (সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী) এ নাম আছে। মুক্তিবার্তা সবুজ – ১৮তম পর্ব (২ ডিসেম্বর ১৯৯৯) তেও বাবার নাম আছে। কিন্তু পরবর্তীতে লাল মুক্তিবার্তা তে উনার নাম আসে নি। বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধা মন্ত্রণালয়ের এমআইএস ওয়েবসাইটে সেনাবাহিনী গেজেট এবং ভারতীয় গেজেট (সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী) এর রেফারেন্স দেয়া আছে। কিন্তু মুক্তিবার্তা সবুজ এ নাম থাকার পরেও লাল মুক্তিবার্তাতে কেন নাম নেই এটা জানতে চাচ্ছি?
ধন্যবাদ।
পারভেজ হাসান লাল মুক্তিবার্তা তালিকাভুক্তির সময় তোমার বাবা মুক্তিযোদ্ধা নন মর্মে যুক্তিসংগত কারনে অভিয়োগ যায় তোমাদের এলাকা থেকে, সেই প্রেক্ষিতে ওনার নাম লাল মুক্তিবার্তায় আসে নাই। আর যুক্তিসংগত কারন হলো কোন সিভিল যেমন কোন বাহিনী আলার খবর জানে না, তেমনি কোন বাহিনী আলা সিভিল মুক্তিযোদ্ধার খবর জানে। বাহিনীর মুক্তিযোদ্ধাদের মুক্তিযুদ্ধের খবরাখবর বাহিনীর রের্কডে আছে।
আসসালামুয়ালাইকুম স্যার। আমার বাবা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে চাকরিরত অবস্থায় আটক ছিলেন। পরবর্তীতে দুদেশের চুক্তির মাধ্যমে অন্যান্য সেনা সদস্যদের সঙ্গে তিনিও দেশে ফিরে আসেন। পরবর্তীতে তিনি ১৯৯৮ সালে সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার হিসেবে চাকরি থেকে অবসর নেন।২০২০ সালে জানুয়ারি/ফেব্রুয়ারি মাসে ক্যান্টনমেন্ট বলা হয়েছিল যে যারা মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তান আটক ছিলেন তারা মুক্তিযোদ্ধা সম্মাননা পাবেন।সে লিস্টে আমার বাবার নাম ছিল। তিনি সাক্ষরও করেন ওই লিস্টে।২০২০ সালের আগস্ট মাসে তিনি মারা যান। এখন আমাদের কি করণীয় বলবেন প্লিজ
Lalin Mahmud পাকিস্তানে বন্দি রা মুক্তিযোদ্দা হিসাবে গন্য করার বা কোন সরকারী স্বীকৃতি দেয়ার ঘোষনা অদ্যাবধি দেয় নাই। অতএব যদি কোন সুযোগ দেয় তখন চেস্টা করো।
আমার বাবাও সেনাবাহিনী তে চাকরি রত অবস্থায় পাকিস্তান বন্দী ছিলেন। কোনো আবডেট যদি পান ভাইয়া আমাকে একটু জানাবেন প্লিজ।
আসসালামু আলাইকুম স্যার,,,আমার বাবা একজন মুক্তিযোদ্ধা কিন্তু তার কোনো কাগজপত্র আমার কাছে নেই,,শুধু অস্ত্র জমার একটা স্লিপ আমার কাছে আছে এবং বাবার সাথের সহযোদ্ধারা অনেকে জীবিত আছে,, অনেকে মারা গেছে,,বাবার সহযোদ্ধারা সাক্ষী দিতে রাজি আছে,,আমার বাবার জন্ম শরীয়তপুর জেলায় এবং তার সহযোদ্ধা ও সাক্ষীদের বাড়ি মাদারীপুর জেলায়,,স্যার আমাকে পরামর্শ দিয়ে সাহায্য করলে আমি অনেক উপকৃত হবো,,,এবং আপনার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকবো,,,আসসালামু আলাইকুম,,,, স্যার,,,
md hasibul Islam এখন কোন সুযোগ নাই তালিকাভুক্ত হওয়ার, সরকার যদি কোনদিন বাদ পড়া দাবিদারদের আবেদন জমা দেয়ার ঘোষনা দেয়, তখন আবেদন করতে হবে।
সেক্টর ভিত্তিক ভারতীয় তালিকায় সেক্টর ১, ৬, ৭, ৮, ৯ এর তালিকা আপলোড করা হয়েছে। তাহলে ২, ৩, ৪, ৫, ১০, ১১ এই সেক্টর গুলোর তালিকা কি ভবিষ্যতে আপলোড করা হবে? উল্লেখ্য আমি ভারতীয় তালিকা (সেক্টর) এর কথা বলছি না। ধন্যবাদ
MD ANWARUL AZIM # ভবিষ্যতে আপলোড করা হবে কি না ?? সেটা আমার জানা নাই। ভারতীয় তালি (সেক্টর) কোন সেক্টর হিসাবে নাই। তবে যে যে পাতায় টেম্পারিং হয়েছে, সরকার সেই সব পাতা কে স্বীকৃতি দেয় নাই।
MD ANWARUL AZIM ভারতীয় তালিকা (সেক্টর) হিসাবে নামকরণ করলেও এর ভিতরে কোন সেক্টর হিসাবে কারো নাম লেখে নাই।
আমার বাবা একজন ভাতাভোগী মুক্তিযোদ্ধা, বেসামরিক গেজেট নং ২৭১৯ তারিখ- ১৮/০৯/২০১১ইং । কিন্তু ১ম-৪র্থ সমন্বিত চুড়ান্ত তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্ত হয়নি । এমতাবস্থায় আমার করণীয় কি ? জানালে কৃতজ্ঞ থাকব ।
Md. Monzurul Islam # উপরে আমার মোবাইল নম্বর দেয়া আছে, আমাকে ফোন করলে উত্তর টা দিতে পারবো। লেখা সম্ভব না।
স্যার,আমার বাবা একজন মুক্তি যোদ্ধা
২নংসেক্টরে জাফর ইমামের অধিনে
ভারতের তিস্তা ক্যাম্প থেকে সর্বশেষ
বিদায় নিয়ে বাংলাদেশে ফেরত আসেন
অনার মুক্তি যোদ্ধাদার সাটিফিকেট নাই
কোথায় কিভাবে যোগাযোগ করব
দয়া করে জানাবেন।
bahar uddin সব গুলো ভারতীয় তালিকা খোজ করে দেখতে পারো।
Sir please open your messenger.
আমার সমাস্যার বিস্তারিত, পোস্ট করেছি। আশা করছি, যে কোন একটা সমাধান পাবো।
আসলে আমি নিজে, মুজিব আদর্শে, রাজনীতি করেছি, আমার বাবাকে অনুসোরন করে, সে সাথে নিজেকে নিজে সমাজের কাছে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান বলে গরব বোধ করতাম, কিনতু এখন কষট, আমার বাবা সরকারী সম্মাননা না পাওয়া।
Sheakh md mostafa সেখানে আমার কি করনিয় ??
স্যার সালাম নিবেন, আমার মরহুম পিতার সাময়িক সনদটির ব্যাপারে জানার জন্য দয়া করে, আমার 01824490547 facebook id তে বিস্তারিত আছে, দয়া করে দেখে, একটা সমাধানের উপায় দেখিয়ে দিবেন,
আশা নিয়ে অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ
Sheakh md mostafa কোথাও কোন ম্যাসেজের খোজ পাই নাই।
আসসালামু আলাইকুম,
যুব শিবিরে (নর্থ কাঁকড়ি পাড়া) প্রশিক্ষণ নেয়া বেক্তিদের নামের লিস্ট কি ভাবে পেতে পারি ?
Md Liton Islam যুব শিবিরে (নর্থ কাঁকড়ি পাড়া) এটা কোথায় ??
আসসালামু আলাইকুম, প্রশংসনীয় এই উদ্যোগটির জন্য প্রথমেই আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। স্যার আমার পিতা মোঃ আনোয়ার হোসেন। পিতা মৃতঃ নঈমুদ্দিন।তিনি বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবর রহমান এর ডাক পেয়ে অনুপ্রাণিত হয়ে কুচবিহারে গিয়ে প্রশিক্ষন নিয়েছেন।তার কাছে বঙ্গবন্ধু হলো সব চেয়ে বড় নেতা।তিনি ৭ই মার্চের ভাষন তাহার মুখে শুনেন।তিনি কুড়িগ্রাম জেলায় ফুলবাড়ী এলাকায় কৈশর বয়সে যুদ্ধ করেছেন।তিনি ফুলবাড়ী এলাকায় মুক্তিযুদ্ধ কালীন ইউনুস কমান্ডার আর মেজর সামছুল এর থেকে তিনি সরাসরি যুদ্ধ করেছেন। স্বাধীনার পর তাকে সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দূর্ঘটনা ক্রমে বাড়ীতে আগুন লেগে সার্টিফিকেট ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পুরে যায়। স্যার এখন সার্টিফিকেট পেতে হলে কি করতে হবে বা কোথায় খুঁজলে পাওয়া যাবে।
md.rubel mia সার্টিফিকেটের কোন ডুপ্লিকেট কপি হয় না। অতএব ডুপ্লিকেট পাওয়ার কোন রাস্তা নাই। এখন তুমি ভারতীয় তালিকা (সেক্টর) টা কে চোখ বুলাতে পারো, যেখানে ৩১ হাজার নতুন নাম আছে। তোমার বাবার নাম খুজে পেলে নতুন করে সনদ পাওয়া যেতে পারে।
Sir fulbari Ghana koto number sector
Sir .fulbari thana koto number sector.
md.rubel mia # কোন জেলা সেটা আগে জানাও
I want latest list of freedom fighter, Can you tell me from I get this? I want to check someones name.
mity আপনি সেই নাম ও ঠিকানাটা আমাকে দিলে আমি চেস্টা করে দেখতে পারি ।
আমার বাবার নাম 2004 সালে প্রকাশিত বেসামরিক গেজেট রয়েছে। তার তার কি আর কোন যাচাই-বাছাই দরকার আছে?
কুমিল্লা জেলার দেবিদ্বার থানার লাল মুক্তিবার্তা কি আছে?
RUBINA AKHTER আজ আমাদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে। আর সম্ভব্য সব কিছু জানিয়েছি।
আব্বুর নাম এখানে লাল মুক্তিবার্তা এবং বেসামরিক গেজেটে আছে ।কিন্তু MIS এ কোনো তথ্য পেলাম না, কি করতে পারি?
Md. Kamrul Islam উপজেলার সমাজসেবা অফিনে এম আই এস এ নাম তথ্য অন্তৃভুক্ত করাও বিনা বিলম্বে, না হলে যেটুকু আছে সেটাও হারিয়ে যাবে।
আসসালামুআলাইকুম স্যার আমার পিতা মরহুম আবুল কালাম (আনছার), একজন প্রকৃত বীর মুক্তিযোদ্ধা,তিনি ১৯৬৮ সালে আনছার বাহিনীতে যোগ দিয়েছিলেন তার পর তিনি মুক্তিযোদ্ধে অংশ গ্রহন করেন আমার পিতার- মুক্তিবার্তা (সবুজ বহি ) নং- ০১১৫০১০৩৯৮,মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রদও সাময়িক সনদ পত্র নং -ম- ১৪০৬৭২,তারিখ -০৭/১২/২০০৯ ইং ,ও দেশরক্ষা বিভাগ কর্তৃক স্বাধীনতা সংগ্রামের সনদ পত্র নং-৬৮৪৪৪ , তিনি- ১১নং সেক্টরের অধীনে সেক্টর কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্নেল আবু তাহের ,কম্পানী কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিউর ইসলাম (বেগ) ও কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হাসেম এর নেতৃত্বে ময়মনসিংহ সদর উপজেলাধীন বোরর চর বনপাড়া কাইক্যামারী খাল সংলগ্ন সড়কে মুক্তিযোদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন ,এ ছাড়াও তিনি ১১নং সেক্টরের বিভিন্ন স্থানে মুক্তিযোদ্ধে অংশগ্রহন করেছিলেন ও লাল তালিকা হয়ার সময় আমার বাবা মারাযান ও গেজেটের জন্য কখনো আবেদন করতে পারিনাই এখন আমরা কি করতে পারি স্যার…????
monir সে সকল তালিকা ও সনদের কথা জানালে এগুলো অকার্যকর। তাকে সরকার যদি কখনো আবার সুযোগ দেয় দাবিদার হিসাবে আবেদন করার তখন চেস্টা করবে। এখন আর কোন সুযোগ নাই তালিকাভুক্ত হওয়ার।
আমার বাবা ভারতে প্রশিক্ষণ ণিয়ে আসছিলেন তার কাছে ভারতিয় ডকুমেন্ট সব কিছুই ছিলো কিন্তু দুংখের বিসয় হলো নকসালের ভয়ে আমার দাদী সব কাগজ পরে ফেলায় আমার বাবা ভারতে আম্বানি ক্যাম্পের প্রশিক্ষণ নোন ঐ ক্যাম্পের কোনো লিং আছে ভাই
মেহেদী হাসান ভারতীয় তালিকা (সেক্টর) এ খোজ করা যেতে পারে।
My Father was Freedom Fighter but he did not getting any vataa.Can you help
me about this issue.
Aysha Akhter ভাতার জন্যে আবেদন করতে হবে স্ব স্ব উপজেলার সমাজ সেবা অফিসে।
মুক্তিযোদ্ধার জাতীয় তালিকায় ও মুক্তিযোদ্ধা নম্বর অনলাইনকে পাওয়া যায়?? যদি না পাওয়া যায় তাহলে কোথায় পাবো????? আর মুক্তিযোদ্ধার ভোটার সূচক নাম্বার কি?? এই নম্বর থাকলে কি বুঝাই? দয়া করে বলবেন
Rubel মোবাইলে বিস্তারিত জানিয়েছি।
প্রথমেই আমি আপনাকে ধন্যবাদ জানাই যে অনেক কষ্টসাধ্য কাজ আপনি সম্পাদন করেছেন।
আমি একজন মুক্তিযোদ্ধা সন্তান। আমার দাদা বাড়ী দিনাজপুরের বিরল উপজেলা। বর্তমানে আমরা গাইন্ধা জেলা গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা । আমার বাবা বাগডোগরা, পানিঘাটা, শিলিগুড়ীতে 1 মাস প্রশিক্ষন নিয়ে 7 নং সেক্টরে যুদ্ধ করেছেন ক্যাপ্টেন শাহারিয়ার রশিদ খান এবং ক্যাপ্টেন ইদ্রিস এর অধীনে । তখন তার বয়স প্রায় 18 বছর। মুক্তিযুদ্ধের পর 1972 সালে বিডিআর এ যোগ দেন। এবং সেখান থেকে 1998 সালে স্বেচ্ছায় অবসর গ্রহন করেন।2009 সালে ওনার ওপেন হার্ট সার্জারী হয় এবং তিনি গত বছর 22অক্টোবর 2019 এ মারা যান। ওনার নাম বিজিবি গেজেটে লিপিবদ্ধ ছিল হয়তো একারনে্ ই অন্যান্য গেজেটে অন্তর্ভূক্তি হওয়ার প্রয়োজন মনে করেন নি । কিন্তু বর্তমানে সেই গেজেট বাতিল হওয়ায় কি করবো বুঝতে পারছি না । তবে মুক্তিযোদ্ধা কল্যান ট্রাস্টের প্রশিক্ষন প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় নাম আছে। উনার FF নাম্বার 2827 যা 8 নং ভলিউমে লিপিবন্ধ আছে । সহযোদ্ধারা এখনও বেচে আছেন। একটু পরামর্শ দেন কি করবো…
উপরে আমার মোবাইল নম্বর দেয়া আছে, আপাততঃ সেখানে ফোন দিলে আমি কথা বলে আরো কিছু প্রশ্নের জবাব পেলে তার পরে আমি আমার কথা জানাতে পারবো।
যুদ্ধকালীন সাত নম্বর সেক্টরের ভারতে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা দিনাজপুর থেকে সংগ্রহ করেছি। সেখানে স্পষ্ট ভাবে আমার বাবার এফ এফ নাম্বার 2827 দেখা যাচ্ছে।। কিন্তু এখানে আপনার এই ওয়েবসাইটে সেই তালিকাটা নেই।
আমরা সরকার অর্থ্যাৎ মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয় কে ফলো করেছি। এখানে আমাদের নিজস্ব কোন ইচ্চা অনিচ্ছা কাজ করে নাই। উপরে আমার মোবাইল নম্বর দেয়া আছে, সরাসরি কথা বল্লে হয়ত আমি সঠিক টা বলতে পারবো।
ভাই আপনার সংগৃহিত তালিকাটাকি আমি পেতে পারি? পেলে খুব উপকৃত হব।
পলাশ সাইটে উন্মুক্ত দেয়া আছে, যে কেউ যখন খুশি ডাউনলোড করতে পারে, তাই কাউকে ব্যাক্তিগত ভাবে কোন তথ্য দেয়ার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না।
বারোশো ৫৬ জন নতুন মুক্তিযোদ্ধার গেজেট প্রকাশ হয়েছে। এখন তাদের করণীয় কি?
স্বীকৃতি পাওয়া গেল। সম্মানী ভাতার জন্যে আবেদন করা যাবে। ছেলে মেয়েদের শিক্ষা, চাকরী, তে কাজে লাগবে, মরলে কবরে নেযার আগে পতাকা দিয়ে সম্মান জানাবে ইত্যাদি।
সম্মানী ভাতার আবেদন কি এখনই করা যাবে? সেটা অনলাইনে নাকি অফিসিয়ালই? প্লিজ জানাবেন।
Mostafiqul Alam আরো একটা কাজ বিশেষ ভাবে জরুরী, মন্ত্রণালয়ের ওয়েব সাইটে নতুন গেজেট টা অনলাইনে আপলোড হতে হবে, তার পর পরি ভাতার জন্যে আবেদন করতে হবে। আজকেই দুই মাসের ভাতা আর একটা উৎসব বোনাস বরাদ্ব হয়েছে।
Amr baba ekjon Muktijoddh. Noton 1256 er gezette e amr babar gezette kemne check korbo aktu janaben plz. Chittagong thana fatikchari list
https://u.pcloud.link/publink/show?code=k1drtalK#folder=11482092521&tpl=publicfoldergrid
Akane ki 1256 total sobar gezette ase?
yes
১২৫৬ জনের নতুন বেসামরিক গেজেট সাইটে দেয়া হয়েছে।
এখানেই দেওয়া হবে
ভাই ১২৫৬ জন মুক্তিযোদ্ধা তালিকা কি পাওয়া যাবে
অনেক দিন ধরে আমার কিছু তথ্য জানার ছিল, এবং মুক্তিবার্তা ও গেজেটের পিডিএফ ফাইল দরকার ছিল ,আজ এখানে পেলাম,ধন্যবাদ জানাই সংশ্লিষ্ট সবাইকে
Md Kamal Hossain আমরা জেনে খুশি হলাম।
মুক্তিযোদ্ধার জাতীয় তালিকায় ও মুক্তিযোদ্ধা নম্বর অনলাইনকে পাওয়া যায়?? যদি না পাওয়া যায় তাহলে কোথায় পাবো
Rubel স্ব স্ব জেলার জেলা প্রশাসকের কার্যালয় এবং স্ব স্ব উপজেলা সমাজ সেবা কার্যালয়ে খোজ নিলে পাওয়া যেতে পারে।
১১৯০ গেজেট,লালবার্তা,,,কত সালে প্রকাশিত হয়,,, বললে উপকৃত হবো
Ahm Salim Reza Baravita KishorganjNilphamari 01710547571.
এই লেখার র্মম বুঝি নাই।
Assalamualaiku,
Dear, kindly fwd this list of freedom fighter for this mail.
Regards
Md Rashed Pervej
Son of FF
Gaibandha
আমরা আমাদের সাইটে দেবো, সেখান থেকে ডাউনলোড করে নিতে হবে। কাইকে ইমেইলে পাঠানোর কোন সুযোগ নাই।
কাউকে**
আসসালামু আলাইকুম,
প্রশংসনীয় এই উদ্যোগটির জন্য প্রথমেই আন্তরিক ধন্যবাদ
জ্ঞাপন করছি।
স্যার, আমার প্রয়াত সৈনিক পিতা ২৭শে মার্চ বিদ্রোহ করেন এবং পরবর্তীতে ২ নং সেক্টরের অধীনে মুক্তিযুদ্ধে অংষ গ্রহন করেন। সেই হিসেবে ভারতীয় তালিকায় উনার নাম থাকবে বলে প্রত্যাশা করছি। কিন্তু ভারতীয় সেক্টরভিত্তিক তালিকায় ২ নং সেক্টরের কোন হালনাগাদ তথ্য খুজে পাচ্ছি না।
এতদ্ববিষয়ে আপনার/আপনাদের সার্বিক দিক নির্দেশনা একান্ত ভাবে কামনা করছি।
একাধিক প্রশ্নের উত্তর না জানলে এভাবে এই টুকুতেই কোন উত্তর বা সমাধান
দেয়া সম্ভব না।
Bai soboj bartay name acey moktizodda sonod acey agey moktizoddar vata petey akhon bondo aitar ki kono somadan kora jay
Murad না কোন সমাধান নাই।
প্রথমে আপনাকে ধন্যবাদ অসাধারণ একটি ভালো কাজের জন্য। আমার বাবা ৮ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেছেন।তিনি বেতাই প্রশিক্ষণ ক্যাম্পে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন। বেতাই প্রশিক্ষণ ক্যাম্প এর কোনো লিস্ট পাওয়া যাবে কি বা কোথায় পাওয়া যেতে পারে। এব্যাপারে কোনো লিংক যদি দিতেন।
বেতাই প্রশিক্ষন শিবির নামে কোন ভারতীয় তালিকা নাই বা এখনো চোখে পড়ে নাই। ভারতীয় তালিকা (সেক্টর) এ খুজলে পাওয়া যেতে পার নাম টা।
স্যার, ২নং সেক্টরে নাম আছে কিনা কিভাবে দেখবো?
মুক্তিযোদ্ধার নাম-মোঃ বসির আহাম্মদ
পিতা- মোঃ মন্তু মিয়া।
গ্রামঃ দক্ষিণ ধর্মপুর
উপজেলা ফুলগাজী।
জেলা ফেনী।
Nasir Uddin ভারতীয় তালিকা (সেক্টর) এ খোজ নিতে পারো।
স্যার সালাম নিবেন, আমার মরহুম পিতার সাময়িক সনদটির ব্যাপারে জানার জন্য দয়া করে, আমার 01824490547 facebook id তে বিস্তারিত আছে, দয়া করে দেখে, একটা সমাধানের উপায় দেখিয়ে দিবেন,
আশা নিয়ে অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ
It was very helpful for me.
আপনি আমাকে ফেসবুকে এ্যাড করতে পারেন আমার এই লিংক দিয়ে https://www.facebook.com/smkashem
আসসালামু আলাইকুম, প্রশংসনীয় এই উদ্যোগটির জন্য প্রথমেই আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই। স্যার আমার পিতা মোঃ আনোয়ার হোসেন। পিতা মৃতঃ নঈমুদ্দিন।তিনি বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবর রহমান এর ডাক পেয়ে অনুপ্রাণিত হয়ে কুচবিহারে গিয়ে প্রশিক্ষন নিয়েছেন।তার কাছে বঙ্গবন্ধু হলো সব চেয়ে বড় নেতা।তিনি ৭ই মার্চের ভাষন তাহার মুখে শুনেন।তিনি কুড়িগ্রাম জেলায় ফুলবাড়ী এলাকায় কৈশর বয়সে যুদ্ধ করেছেন।তিনি ফুলবাড়ী এলাকায় মুক্তিযুদ্ধ কালীন ইউনুস কমান্ডার আর মেজর সামছুল এর থেকে তিনি সরাসরি যুদ্ধ করেছেন। স্বাধীনার পর তাকে সার্টিফিকেট দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দূর্ঘটনা ক্রমে বাড়ীতে আগুন লেগে সার্টিফিকেট ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পুরে যায়। স্যার এখন সার্টিফিকেট পেতে হলে কি করতে হবে বা কোথায় খুঁজলে পাওয়া যাবে।
md.rubel mia কোথাও খুজে পাওয়া যাবে না
Keno sir
md.rubel mia পুড়ে যাওয়া কোন কপি কোথাও থাকে না। আর এতা কেনর ও জবাব দেয়া যায় না।
Hello,
My name is Syed Showkatur Rahman,Father’s name Syed Lutfor Rahman.I fought in Sector 11.in 1971.
from 1980 I am living USA.I am not getting my Muktijodha Vata,I thought I won’t need it.But unfortunately I became severely ill & unable to travel to Bangladesh.My serial no.17295(Jamalpur,Indian List.My wife will go to Bangladesh soon.Do you think you can help me/her
to opting my monthly all ounces,She will open an Bank Account on behalf of myself & my Vata money
will be deposited & I will transfer in here.I am really in financial hardship at this age.If you can help me on this,It will be very helpful for me.
Regards
Syed S.Rahman(Syed Showkatur Rahman,seriall no.17295(Jamalpur)
Please contact with FF Sheikh Md. Kashem.
He can give you necessary information.
His ph. no. 01717145015
Dear Sabbir Hossain,
I would like to congratulate you and your team for this wonderful work and initiative. Can I have your email no so that I can communicate with you?
with kind regards
Bir muktijuddha Golam Mostafa
President
Sommilito Sangskritik Jote, UK
my email ID is
gmostafa@cenuk.com
liberationwarbangladesh@gmail.com
2 নং সেক্টরের ভারতীয় তালিকা টি পেলে খুবই উপকার হতো।
মাহমুদুল হাসান # ঠিক যে ভাবে চাওয়া হচ্ছে, সে ভাবে কোন তালিকা নাই। যে টা আছে, সেটা সব গুলো সেক্টর মিলিয়ে একটা তালিকা, যার নাম রাখা হয়েছে ভারতীয় তালিকা (সেক্টর)
আপনি আমাকে কল করতে পারেন অথবা ফেসবুক ম্যাসেঞ্জার, ইমো, ভাইবার এ কল করলে আপনাকে বিস্তারিত জানাতে পারি যেটা লিখে লিখে সম্ভব না, যেহেতু যে টা জানাবো সেটা বেশ দীর্ঘ তাই। ধন্যবাদ, ভাল থাকবেন
Ahm Salim Reza Baravita KishorganjNilphamari 01710547571.
HossainMdSalimReza এই মোবাইল নম্বরে কি করতে হবে ??
আমার একজন প্রকৃত বীর মুক্তিযুদ্ধা হয়ে আজও সহযোগি পাঁচজন সাক্ষি নিয়ে স্বীকৃতি থেকে বঞ্চিত।১৯৭১সালে ভারত মেঘালয় (ইকু1) ২১দিন ট্রেনিং শেষ করিয়া সিলেট তামাবিল সাব-সেক্টরে মুক্তিযুদ্ধে অংশ গ্রহন করেন। সেক্টর নাম্বার ৫,এফএফ নাম্বার ১৫৮৭।আজ টাকার কারণে মুক্তিযুদ্ধা স্বীকৃতি থেকে বঞ্চিত। আজ টাকা হলে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পেতে পারে।তাহলে ৩০লক্ষ শহিদের তাজা রক্ত না দিয়ে তারা টাকা বিনিময়ে দেশ স্বাধীন করতেন।
Haider rahman sazib এসব বড় বড় কথার কোন মুল্য নাই এই দেশে। পারলে বাবার নাম টা ভারতীয় তালিকা (সেক্টর) এ খোজ করো, পেলে তোমাদের ভাগ্য খুলে যাবে।
ভারতীয় তালিকায় কিভাবে খুজবো?
https://1drv.ms/u/s!Alpayw8rqWkYgcskSRXtDH8_phcW4w?e=G9ugMO
anwarhossendcofficesat1978@gmail.com
Md Anwar Hossen Bisus ইমেইল এ্যাডরেস টা পেয়ে বড়ই প্রিত ও গর্বিত বোধ করছি। তবে ইমেইল এ্যাড টা দেয়ার কারন খি ??
আসসালামু আলাইকুম। স্যার, ২ নং সেক্টরের ভারতীয় তালিকা টি দিতে পারবেন? আমার নানা এবং বড় জেঠা দুজনেই বিখ্যাত মুক্তিযোদ্ধা হয়েও প্রমানের অভাবে আজও কিছু করা যায় নি।
2 নং সেক্টরের ভারতীয় তালিকা টি খুবই প্রয়োজন। তা পেলে ওনাদের নাম হয়তো পাবো ।
মাহমুদুল হাসান # ঠিক যে ভাবে চাওয়া হচ্ছে, সে ভাবে কোন তালিকা নাই। যে টা আছে, সেটা সব গুলো সেক্টর মিলিয়ে একটা তালিকা, যার নাম রাখা হয়েছে ভারতীয় কালিকা (সেক্টর)
তালিকা**
২নং সেক্টর ভারতীয় তালিকা কি বাবে পাবো