২০১৩ সালকে আমরা চিহ্নিত করতে পারি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষ-বিপক্ষের শক্তিপ্রদর্শনের ঘটনাবহুল বছর হিসেবে। ৭১-এর গণহত্যাকারী ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য গত ২২ বছর ধরে যে আন্দোলন চলছে, তার
ধারাবাহিকতায় ২০১৩-এর জানুয়ারি থেকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এক এক করে রায় দেয়া আরম্ভ হয়েছে। ১৯৯২ সালে শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ডাকে গণআদালত শীর্ষ যুদ্ধাপরাধী গোলাম আযমের বিচার প্রত্যক্ষ করার জন্য যেমন লক্ষ লক্ষ
মানুষের সমাবেশ হয়েছিল ২০১৩-এর ফেব্রুয়ারিতে তরুণ অনলাইন এ্যাক্টিভিস্টদের ডাকে ‘৭১-এর যুদ্ধাপরাধীদের মৃত্যুদণ্ডের দাবিতে লক্ষ লক্ষ মানুষের সমাগম হয়েছে। মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার এই গণঅভ্যুত্থানে ভীত হয়ে জামায়াত শরণাপন্ন হয়েছে কওমি মাদ্রাসা ছাত্র-শিক্ষকদের সংগঠন হেফাজতে ইসলাম’-এর উপর।
২০১৩ সালে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ শক্তির স্বতঃস্কূর্ত মহাসমাবেশ যেমন জাতি প্রত্যক্ষ করেছে- ৬ এপ্রিল ও ৫ মে শাপলা চত্বরে
হেফাজত-জামায়াতের সংগঠিত মহাসমাবেশ এবং মহাতাণ্ডব দেশবাসী এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় প্রত্যক্ষ করেছে। শাহরিয়ার কবিরের বর্তমান গ্রন্থে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষ-বিপক্ষ শক্তির এই দ্বৈরথ এবং নাগরিক সমাজের করণীয় সম্পর্কে
বলা হয়েছে। এই লেখাগুলাে ঢাকার জনকণ্ঠ ও ‘কালের কণ্ঠ এবং কলকাতার দৈনিক স্টেটসম্যান ও বর্তমান-এ প্রকাশিত হয়েছে।
২০১৩ সালে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে আলােচনার প্রধান বিষয় ছিল ‘গণজাগরণ মঞ্চ’ ও হেফাজতে ইসলাম’ এর অভ্যুদয় একটি আলোর পথের যাত্রী অপরটি অন্ধকারের প্রত্যাশী। গণআদালত থেকে গণজাগরণ মঞ্চ’ পাঠকদের আলো আর অন্ধকারের
পার্থক্য উপলব্ধি করতে এবং করণীয় নির্ধারণে সাহায্য করবে।
২০১৩ সালকে আমরা চিহ্নিত করতে পারি মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষ-বিপক্ষের শক্তিপ্রদর্শনের ঘটনাবহুল বছর হিসেবে। ৭১-এর গণহত্যাকারী ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের জন্য গত ২২ বছর ধরে যে আন্দোলন চলছে, তার
ধারাবাহিকতায় ২০১৩-এর জানুয়ারি থেকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এক এক করে রায় দেয়া আরম্ভ হয়েছে। ১৯৯২ সালে শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ডাকে গণআদালত শীর্ষ যুদ্ধাপরাধী গোলাম আযমের বিচার প্রত্যক্ষ করার জন্য যেমন লক্ষ লক্ষ
মানুষের সমাবেশ হয়েছিল ২০১৩-এর ফেব্রুয়ারিতে তরুণ অনলাইন এ্যাক্টিভিস্টদের ডাকে ‘৭১-এর যুদ্ধাপরাধীদের মৃত্যুদণ্ডের দাবিতে লক্ষ লক্ষ মানুষের সমাগম হয়েছে। মৌলবাদ ও সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার এই গণঅভ্যুত্থানে ভীত হয়ে জামায়াত শরণাপন্ন হয়েছে কওমি মাদ্রাসা ছাত্র-শিক্ষকদের সংগঠন হেফাজতে ইসলাম’-এর উপর।
২০১৩ সালে শাহবাগের গণজাগরণ মঞ্চে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষ শক্তির স্বতঃস্কূর্ত মহাসমাবেশ যেমন জাতি প্রত্যক্ষ করেছে- ৬ এপ্রিল ও ৫ মে শাপলা চত্বরে
হেফাজত-জামায়াতের সংগঠিত মহাসমাবেশ এবং মহাতাণ্ডব দেশবাসী এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় প্রত্যক্ষ করেছে। শাহরিয়ার কবিরের বর্তমান গ্রন্থে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পক্ষ-বিপক্ষ শক্তির এই দ্বৈরথ এবং নাগরিক সমাজের করণীয় সম্পর্কে
বলা হয়েছে। এই লেখাগুলাে ঢাকার জনকণ্ঠ ও ‘কালের কণ্ঠ এবং কলকাতার দৈনিক স্টেটসম্যান ও বর্তমান-এ প্রকাশিত হয়েছে।
২০১৩ সালে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে আলােচনার প্রধান বিষয় ছিল ‘গণজাগরণ মঞ্চ’ ও হেফাজতে ইসলাম’ এর অভ্যুদয় একটি আলোর পথের যাত্রী অপরটি অন্ধকারের প্রত্যাশী। গণআদালত থেকে গণজাগরণ মঞ্চ’ পাঠকদের আলো আর অন্ধকারের
পার্থক্য উপলব্ধি করতে এবং করণীয় নির্ধারণে সাহায্য করবে।