কিশোরদের মুক্তিযুদ্ধের গল্প – সাঈফ আবেদীন

একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের অসংখ্য ঘটনা নিয়ে “কিশােরদের মুক্তিযুদ্ধের গল্প” বইটিতে লিখেছেন দেশের নামী
লেখকরা। সেই সাথে তরুণ প্রজন্মের লেখকরাও স্থান পেয়েছেন।

বইটির গল্পগুলাে পড়লে তােমরা বুঝতে
পারবে সেই সময় বাঙালীদের ওপর কি নির্মম অত্যাচারই করেছিল পাকিস্তানী হায়েনারা।
যুদ্ধের গল্প মানেই
সাহস, বীরত্ব রক্তের স্রোত, সকল জাতির কাছে যুদ্ধে জয়ী হওয়া যেমন গৌরবের ব্যাপার তেমন বেদনারও।
একাত্তরে সাত কোটি বাঙালীর মধ্যে প্রায় সবাই কোন না কোন স্বজন হারানাের ব্যথা বুকে নিয়ে আজও তা বয়ে
বেড়াচ্ছেন।
বন্ধুরা, তােমরা যারা স্বাধীনতার পর জন্ম নিয়েছ, তােমরাও খোঁজ নিলে জানতে পারবে তােমাদেরও
কোন না কোন স্বজন একাত্তরে শহীদ হয়েছেন। বইটির গল্পে মানুষের বেদনা ও সাহসের মধ্যে যে স্বাধীনতার
স্বপ্ন লুকিয়ে ছিল সে কাহিনী লেখা হয়েছে।
তােমরা আগামী দিনের স্বপ্ন। এ দেশের ভার তােমাদেরই কাঁধে
নিতে হবে।
তাই সর্ব প্রথম তােমাদের জানতে হবে এ দেশের জন্ম কাহিনী।
১৯৭১ সালে বীর বাঙালীরা কিভাবে
নয় মাস যুদ্ধ করে এ দেশ স্বাধীন করেছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে কিশাের-কিশােরীরাও যে অংশ নিয়েছিল এবং পাকিস্তানী
সেনা ক্যাম্পের গােপন তথ্য সংগ্রহ করে তা মুক্তিযােদ্ধাদের ক্যাম্পে পৌঁছে দিয়েছিল সেই বীরত্বের গল্পও বইটিতে
আছে।
—

সূ চি
ওয়াগন ব্রেকার ৭
শওকত ওসমান
ঘরে ফেরা ১৩
বােরহানউদ্দিন খান জাহাঙ্গীর
জানােয়ার ১৬
সৈয়দ শামসুল হক
অপেক্ষা ২১
সেলিনা হােসেন
একাত্তরের যীশু ২৭
শাহরিয়ার কবির
জনৈক অপদার্থ পিতা ৩৩
মুহম্মদ জাফর ইকবাল
মজমপুরের গাের্কির মা ৩৯
শুভ রহমান
আটিগ্রামের ডালিম ৪৩
রাবেয়া খাতুন
আমার দেখা মুক্তিযুদ্ধ ৪৭
কাসেম বিন আবুবাকার
এক নিরস্ত্র মুক্তিযােদ্ধার গল্প ৫৪
নাসির আহমেদ
স্বাধীন হলে গোলাপ ফোটে ৫৯
মােসাদ্দেক আহমেদ
অনীক আর তার বাবা ৬২
জুবাইদা গুলশান আরা
বাবান ও স্বপ্নের রাজপুতুর ৬৬
ঝর্ণাদাশ পুরকায়স্থ
কিশাের সুনামের মুক্তিযুদ্ধ ৭০
আফরােজা পারভীন
মায়ের কোলে ফেরা ৭৪
আলী হাবিব
লাল সবুজের পতাকা ৭৯
নাসির আহমেদ
এক ফালি রােদ ৮১
মনজুর শামস
তিন্নি ও একটি লাল গোলাপ ৮৫
সমীর আহমেদ
তৃতীর দিদিমা ৮৯
সাঈফ আবেদীন